বিডিজেন ডেস্ক
অভিবাসীবিরোধী অভিযানের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে যে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে, তার ঢেউ এবার টেক্সাসেও লেগেছে।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
টেক্সাসের অস্টিনে শতাধিক মানুষের একটি বড় দল মিছিল করে জে জে পিকল ফেডারেল ভবনের দিকে যায়। ভবনটি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
টেক্সাসে এদিন বিক্ষোভকারীদের হাতে ব্যানার ও পতাকা ছিল। পুলিশের মুখোমুখি হলে তারা ‘আইসিই নিপাত যাক’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন।
মিছিল নিয়ে দলটি ফেডারেল ভবনে পৌঁছানোর পর সেখানে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
অস্টিন পুলিশ সমাবেশকে ‘অবৈধ’ ঘোষণা করে বিক্ষোভকারীদের সরে যেতে বলে। বলা হয়, যদি তারা সরে না যায়, তাহলে তাদের গ্রেপ্তার করা হতে পারে অথবা রাসায়নিক পদার্থের মুখোমুখি হতে হবে।
পুলিশের ঘোষণার পরও বিক্ষোভকারী না সরলে পুলিশ তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দিতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে।
ডালাসে প্রায় ৪০০ জনের একটি দল মার্গারেট হান্ট হিল ব্রিজে জড়ো হয়, যা মূলত শান্তিপূর্ণ জমায়েত ছিল বলে ডালাস মর্নিং নিউজ জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের বিপক্ষে গত শুক্রবার থেকে লস অ্যাঞ্জেলেস শহর ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।
বিক্ষোভ দমনে লস অ্যাঞ্জেলেসে আগেই দুই হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছেন ট্রাম্প। ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের গভর্নর গ্যাভিন নিউসম। কিন্তু ট্রাম্প তাঁর ওই আপত্তি আমলে নেননি।
গতকাল সোমবারও লস অ্যাঞ্জেলেস এবং এর আশপাশের এলাকায় ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। সড়ক অবরোধসহ গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও দুই হাজার ন্যাশনাল গার্ড লস অ্যাঞ্জেলেসে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পেন্টাগন। পাশাপাশি ৭০০ মেরিন সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে বলে পেন্টাগনের প্রধান মুখপাত্র শন পারনেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পারনেল বলেন, প্রেসিডেন্টের নির্দেশে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত দুই হাজার ক্যালিফোর্নিয়া ন্যাশনাল গার্ড সদস্যকে ফেডারেল সেবায় মোতায়েন করছে, যাতে তারা আইসিইকে সহায়তা করতে পারে এবং ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তারা নিরাপদে তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
অভিবাসীবিরোধী অভিযানের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে যে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে, তার ঢেউ এবার টেক্সাসেও লেগেছে।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
টেক্সাসের অস্টিনে শতাধিক মানুষের একটি বড় দল মিছিল করে জে জে পিকল ফেডারেল ভবনের দিকে যায়। ভবনটি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
টেক্সাসে এদিন বিক্ষোভকারীদের হাতে ব্যানার ও পতাকা ছিল। পুলিশের মুখোমুখি হলে তারা ‘আইসিই নিপাত যাক’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন।
মিছিল নিয়ে দলটি ফেডারেল ভবনে পৌঁছানোর পর সেখানে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
অস্টিন পুলিশ সমাবেশকে ‘অবৈধ’ ঘোষণা করে বিক্ষোভকারীদের সরে যেতে বলে। বলা হয়, যদি তারা সরে না যায়, তাহলে তাদের গ্রেপ্তার করা হতে পারে অথবা রাসায়নিক পদার্থের মুখোমুখি হতে হবে।
পুলিশের ঘোষণার পরও বিক্ষোভকারী না সরলে পুলিশ তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দিতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে।
ডালাসে প্রায় ৪০০ জনের একটি দল মার্গারেট হান্ট হিল ব্রিজে জড়ো হয়, যা মূলত শান্তিপূর্ণ জমায়েত ছিল বলে ডালাস মর্নিং নিউজ জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের বিপক্ষে গত শুক্রবার থেকে লস অ্যাঞ্জেলেস শহর ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।
বিক্ষোভ দমনে লস অ্যাঞ্জেলেসে আগেই দুই হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছেন ট্রাম্প। ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের গভর্নর গ্যাভিন নিউসম। কিন্তু ট্রাম্প তাঁর ওই আপত্তি আমলে নেননি।
গতকাল সোমবারও লস অ্যাঞ্জেলেস এবং এর আশপাশের এলাকায় ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। সড়ক অবরোধসহ গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও দুই হাজার ন্যাশনাল গার্ড লস অ্যাঞ্জেলেসে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পেন্টাগন। পাশাপাশি ৭০০ মেরিন সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে বলে পেন্টাগনের প্রধান মুখপাত্র শন পারনেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পারনেল বলেন, প্রেসিডেন্টের নির্দেশে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত দুই হাজার ক্যালিফোর্নিয়া ন্যাশনাল গার্ড সদস্যকে ফেডারেল সেবায় মোতায়েন করছে, যাতে তারা আইসিইকে সহায়তা করতে পারে এবং ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তারা নিরাপদে তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।