বিডিজেন ডেস্ক
বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে সৌদি আরবে সাত দিনে ২৫ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ১৩ মার্চ থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাত দিয়ে গতকাল শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে আরব নিউজ।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে আবাসিক আইন লঙ্ঘন, সীমান্ত নিরাপত্তা ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এক সপ্তাহে ২৫ হাজার ১৫০ জন অবৈধ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৮৮৬ জনকে আবাসিক আইন লঙ্ঘন, ৪ হাজার ২৪৭ জনকে সীমান্ত নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ১০৭ জনকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ ছাড়া অবৈধভাবে সৌদি আরবে প্রবেশের দায়ে ১ হাজার ৫৫৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে; যাদের মধ্যে ৬৯ শতাংশ ইথিওপিয়ান, ২৮ শতাংশ ইয়েমেনি এবং ৩ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক।
একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ৬৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া আইন লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ৩৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গত ৬ থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত সৌদির বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২৪ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে সৌদি আরবে সাত দিনে ২৫ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ১৩ মার্চ থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাত দিয়ে গতকাল শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে আরব নিউজ।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে আবাসিক আইন লঙ্ঘন, সীমান্ত নিরাপত্তা ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এক সপ্তাহে ২৫ হাজার ১৫০ জন অবৈধ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৮৮৬ জনকে আবাসিক আইন লঙ্ঘন, ৪ হাজার ২৪৭ জনকে সীমান্ত নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ১০৭ জনকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ ছাড়া অবৈধভাবে সৌদি আরবে প্রবেশের দায়ে ১ হাজার ৫৫৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে; যাদের মধ্যে ৬৯ শতাংশ ইথিওপিয়ান, ২৮ শতাংশ ইয়েমেনি এবং ৩ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক।
একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ৬৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া আইন লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ৩৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গত ৬ থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত সৌদির বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২৪ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।