

মোহাম্মদ সাকিবুর রহমান খান, কানাডা থেকে

এখন থেকে আমেরিকায় প্রবেশ বা দেশত্যাগের সময় কানাডিয়ানসহ সব বিদেশি নাগরিকের ছবি তোলা বাধ্যতামূলক হতে যাচ্ছে। দেশটির হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) নতুন এক নীতিমালা ঘোষণা করেছে, যা আগামী ২৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তবে এটি পুরোপুরি বাস্তবায়নে কয়েক বছর সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
নতুন এই নীতির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র সরকার একটি ব্যাপক বায়োমেট্রিক ডেটাবেইজ তৈরি করতে চায়। এতে মুখের ছবি ও মুখ শনাক্তকরণ (facial recognition) প্রযুক্তির মাধ্যমে ভ্রমণকারীদের তথ্য যাচাই করা হবে। ছবিটি আমেরিকার সরকারের ডেটাবেজে থাকা আগের তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনে আঙুলের ছাপ (fingerprints) নেওয়ার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এসব তথ্য সর্বোচ্চ ৭৫ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ বলেছে, এই পদক্ষেপটি মূলত সন্ত্রাসবাদ দমন, ভুয়া নথি ব্যবহার রোধ এবং ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর দেশে অবস্থানকারীদের শনাক্তে সহায়তা করবে। বর্তমানে আমেরিকার বিমানবন্দরগুলোতে আংশিকভাবে এই বায়োমেট্রিক সিস্টেম চালু আছে। এবার তা আরও বিস্তৃত পরিসরে, বিশেষ করে স্থলবন্দর পর্যন্ত সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তবে নতুন এই নিয়ম নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কানাডিয়ান সিভিল লিবার্টিজ অ্যাসোসিয়েশন (সিসিএলএ)। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক হাওয়ার্ড স্যাপার্স বলেন, ‘এই ব্যাপক মুখ শনাক্তকরণ প্রযুক্তির ব্যবহার অত্যন্ত অনুপ্রবেশমূলক এবং গোপনীয়তার জন্য হুমকিস্বরূপ। বায়োমেট্রিক তথ্য অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং সর্বোচ্চ নিরাপত্তা সুরক্ষা প্রয়োজন।’
বিশেষজ্ঞরা আরও সতর্ক করেছেন যে, এই প্রযুক্তি প্রায়ই ভুল শনাক্ত করে, বিশেষত বর্ণভিত্তিক বা অশ্বেতাঙ্গ ভ্রমণকারীদের ক্ষেত্রে।
এ ছাড়া, নতুন নীতিতে একটি পুরোনো ছাড় তুলে নেওয়া হয়েছে—আগে ১৪ বছরের নিচে ও ৭৯ বছরের বেশি বয়সী ভ্রমণকারীদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ থেকে অব্যাহতি ছিল।
এবার সেই নিয়ম বাতিল করা হয়েছে। আমেরিকার মতে, এর ফলে শিশুদের রেকর্ড ভবিষ্যতে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থার সঙ্গে যুক্ত করা সম্ভব হবে, যা মানবপাচার রোধ ও সন্ত্রাসী সংযোগ শনাক্তে সহায়ক হবে।
প্রসঙ্গত, একই ধরনের নীতি ২০২১ সালেও প্রস্তাব করা হয়েছিল, তবে গোপনীয়তা নিয়ে উদ্বেগের কারণে তা তখন স্থগিত করা হয়। এবার নতুন করে প্রস্তাবিত এই নীতির বিষয়ে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত জনমত (public comments) নেওয়া হবে।

এখন থেকে আমেরিকায় প্রবেশ বা দেশত্যাগের সময় কানাডিয়ানসহ সব বিদেশি নাগরিকের ছবি তোলা বাধ্যতামূলক হতে যাচ্ছে। দেশটির হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) নতুন এক নীতিমালা ঘোষণা করেছে, যা আগামী ২৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তবে এটি পুরোপুরি বাস্তবায়নে কয়েক বছর সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
নতুন এই নীতির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র সরকার একটি ব্যাপক বায়োমেট্রিক ডেটাবেইজ তৈরি করতে চায়। এতে মুখের ছবি ও মুখ শনাক্তকরণ (facial recognition) প্রযুক্তির মাধ্যমে ভ্রমণকারীদের তথ্য যাচাই করা হবে। ছবিটি আমেরিকার সরকারের ডেটাবেজে থাকা আগের তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনে আঙুলের ছাপ (fingerprints) নেওয়ার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এসব তথ্য সর্বোচ্চ ৭৫ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ বলেছে, এই পদক্ষেপটি মূলত সন্ত্রাসবাদ দমন, ভুয়া নথি ব্যবহার রোধ এবং ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর দেশে অবস্থানকারীদের শনাক্তে সহায়তা করবে। বর্তমানে আমেরিকার বিমানবন্দরগুলোতে আংশিকভাবে এই বায়োমেট্রিক সিস্টেম চালু আছে। এবার তা আরও বিস্তৃত পরিসরে, বিশেষ করে স্থলবন্দর পর্যন্ত সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তবে নতুন এই নিয়ম নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কানাডিয়ান সিভিল লিবার্টিজ অ্যাসোসিয়েশন (সিসিএলএ)। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক হাওয়ার্ড স্যাপার্স বলেন, ‘এই ব্যাপক মুখ শনাক্তকরণ প্রযুক্তির ব্যবহার অত্যন্ত অনুপ্রবেশমূলক এবং গোপনীয়তার জন্য হুমকিস্বরূপ। বায়োমেট্রিক তথ্য অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং সর্বোচ্চ নিরাপত্তা সুরক্ষা প্রয়োজন।’
বিশেষজ্ঞরা আরও সতর্ক করেছেন যে, এই প্রযুক্তি প্রায়ই ভুল শনাক্ত করে, বিশেষত বর্ণভিত্তিক বা অশ্বেতাঙ্গ ভ্রমণকারীদের ক্ষেত্রে।
এ ছাড়া, নতুন নীতিতে একটি পুরোনো ছাড় তুলে নেওয়া হয়েছে—আগে ১৪ বছরের নিচে ও ৭৯ বছরের বেশি বয়সী ভ্রমণকারীদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ থেকে অব্যাহতি ছিল।
এবার সেই নিয়ম বাতিল করা হয়েছে। আমেরিকার মতে, এর ফলে শিশুদের রেকর্ড ভবিষ্যতে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থার সঙ্গে যুক্ত করা সম্ভব হবে, যা মানবপাচার রোধ ও সন্ত্রাসী সংযোগ শনাক্তে সহায়ক হবে।
প্রসঙ্গত, একই ধরনের নীতি ২০২১ সালেও প্রস্তাব করা হয়েছিল, তবে গোপনীয়তা নিয়ে উদ্বেগের কারণে তা তখন স্থগিত করা হয়। এবার নতুন করে প্রস্তাবিত এই নীতির বিষয়ে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত জনমত (public comments) নেওয়া হবে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের রাজধানী সিডনিতে সানডে মাদরাসা ও হিফজুল কোরআন প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা ও আনন্দদায়ক শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে স্পোর্টস ও ফান অ্যাকটিভিটি ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দিনটির বিশেষ আকর্ষণ ছিল সিডনিপ্রবাসী মোক্তার হোসেনের ঝালমুড়ির স্টল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোলে মাস্টার্স করা এই প্রবাসী বাংলাদেশির তৈরি ঝালমুড়ি স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়। অনুষ্ঠানে তার হাতে তৈরি ঝালমুড়ি বিক্রিতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
কানাডার টরোন্টোয় ঢাকা ইউনিভার্সিটি ফোরাম আগামী শনিবার (৮ নভেম্বর) আয়োজন করছে এক অনুপ্রেরণামূলক ক্যারিয়ার সেমিনার। এই ক্যারিয়ার সেমিনারে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
ঘড়ি এক ঘণ্টা পেছানোয় শনিবার রাতের দৈর্ঘ্য এক ঘণ্টা বেশি হয়েছে। আজ থেকে সকালে সূর্যের আলো এক ঘণ্টা আগে দেখা যাবে, কিন্তু সন্ধ্যায় সূর্যাস্ত হবে এক ঘণ্টা আগে। অর্থাৎ, অফিস বা কাজ শেষে দিনের আলো ফুরিয়ে যাবে দ্রুত।