বিডিজেন ডেস্ক
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গতকাল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় সফরে সৌদি আরব গিয়েছিলেন। যাওয়ার সময় তাঁকে বহনকারী ভারতীয় বিমানটি পাকিস্তানের আকাশসীমা দিয়ে উড়ে গেলেও ফেরার সময় তা হয়নি। মূলত, গতকাল মঙ্গলবার ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর মোদি সফর সংক্ষিপ্ত করে আজ বুধবার ফিরে আসেন। ফেরার পথে তাঁকে বহনকারী বিমানটি পাকিস্তানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি সৌদি আরবের জেদ্দা থেকে নয়াদিল্লি ফেরার পথে পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে গেছেন। জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর তিনি সৌদি আরব সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে ফেরেন। আজ বুধবার সকালে মোদি দিল্লি পৌঁছান। ওই হামলায় সন্ত্রাসীরা একদল পর্যটকের ওপর গুলি চালালে ২৬ জন নিহত হয়।
ভারতীয় একটি সশস্ত্র সংগঠন দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। ভারতীয় কর্মকর্তাদের দাবি, এই সংগঠনের সঙ্গে পাকিস্তানভিত্তিক সন্ত্রাসী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়্যবার যোগাযোগ আছে।
ইন্ডিয়া টুডে মোদির দিল্লি থেকে জেদ্দা যাওয়ার ও জেদ্দা থেকে দিল্লি ফেরার ফ্লাইটের গতিপথের দুটি ছবি প্রকাশ করেছে। প্রথম ছবিতে দেখা যায়, মঙ্গলবার মোদির এয়ার ইন্ডিয়া ওয়ান বোয়িং ৭৭৭-৩০০ বিমানটি সৌদি আরবের জেদ্দা যাওয়ার পথে পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহার করেছিল।
দ্বিতীয় ছবিতে দেখা যায়, আজ বুধবার সকালে মোদিকে বহনকারী বিমানের জরুরিভাবে দিল্লি ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে গেছে। দিল্লি ফিরে মোদি বিমানবন্দরেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ও পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন। আজ সন্ধ্যায় ৬টায় নিরাপত্তা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
হামলার সময় প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরবে ছিলেন। সেখানেই তাঁকে হামলার বিষয়ে অবহিত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। হামলার নিন্দা জানিয়ে মোদি বলেছেন, যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদের রেহাই দেওয়া হবে না।
মোদি বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘এই জঘন্য কাজের পেছনে যারা রয়েছে, তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে...তাদের রেহাই দেওয়া হবে না। তাদের নোংরা প্রচেষ্টা কখনোই সফল হবে না। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার অটল এবং এটি আরও শক্তিশালী হবে।’
আরও পড়ুন
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গতকাল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় সফরে সৌদি আরব গিয়েছিলেন। যাওয়ার সময় তাঁকে বহনকারী ভারতীয় বিমানটি পাকিস্তানের আকাশসীমা দিয়ে উড়ে গেলেও ফেরার সময় তা হয়নি। মূলত, গতকাল মঙ্গলবার ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর মোদি সফর সংক্ষিপ্ত করে আজ বুধবার ফিরে আসেন। ফেরার পথে তাঁকে বহনকারী বিমানটি পাকিস্তানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি সৌদি আরবের জেদ্দা থেকে নয়াদিল্লি ফেরার পথে পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে গেছেন। জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর তিনি সৌদি আরব সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে ফেরেন। আজ বুধবার সকালে মোদি দিল্লি পৌঁছান। ওই হামলায় সন্ত্রাসীরা একদল পর্যটকের ওপর গুলি চালালে ২৬ জন নিহত হয়।
ভারতীয় একটি সশস্ত্র সংগঠন দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। ভারতীয় কর্মকর্তাদের দাবি, এই সংগঠনের সঙ্গে পাকিস্তানভিত্তিক সন্ত্রাসী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়্যবার যোগাযোগ আছে।
ইন্ডিয়া টুডে মোদির দিল্লি থেকে জেদ্দা যাওয়ার ও জেদ্দা থেকে দিল্লি ফেরার ফ্লাইটের গতিপথের দুটি ছবি প্রকাশ করেছে। প্রথম ছবিতে দেখা যায়, মঙ্গলবার মোদির এয়ার ইন্ডিয়া ওয়ান বোয়িং ৭৭৭-৩০০ বিমানটি সৌদি আরবের জেদ্দা যাওয়ার পথে পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহার করেছিল।
দ্বিতীয় ছবিতে দেখা যায়, আজ বুধবার সকালে মোদিকে বহনকারী বিমানের জরুরিভাবে দিল্লি ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে গেছে। দিল্লি ফিরে মোদি বিমানবন্দরেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ও পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন। আজ সন্ধ্যায় ৬টায় নিরাপত্তা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
হামলার সময় প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরবে ছিলেন। সেখানেই তাঁকে হামলার বিষয়ে অবহিত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। হামলার নিন্দা জানিয়ে মোদি বলেছেন, যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদের রেহাই দেওয়া হবে না।
মোদি বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘এই জঘন্য কাজের পেছনে যারা রয়েছে, তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে...তাদের রেহাই দেওয়া হবে না। তাদের নোংরা প্রচেষ্টা কখনোই সফল হবে না। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার অটল এবং এটি আরও শক্তিশালী হবে।’
আরও পড়ুন
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।