বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতে নতুন ট্রাফিক আইন ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। আজ শুক্রবার এই আইন ঘোষণা করা হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আগামী বছরের ২৯ মার্চ থেকে এই আইন কার্যকর হবে।
আরব আমিরাতের নতুন এই আইনে, ১৭ বছর বয়সীরা গাড়ি চালানোর লাইসেন্স পাবে। এর আগে দেশটিতে সর্বনিম্ন ১৮ বছর বয়সীদের এই লাইসেন্স দেওয়া হতো।
এছাড়াও নতুন আইনে প্রচুর শব্দ করে এমন যানবাহন চালানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এছাড়া শহরের মধ্যে যৌক্তির কারণ ছাড়া গাড়ির হর্নের ব্যবহার নিষেধ করা হয়েছে।
নতুন আইনে বলা হয়েছে, যেসব রাস্তায় প্রতি ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে যানবাহন চলে সেখান দিয়ে পথচারীরা পারাপার হতে পারবে না। এই আইন যারা মেনে চলবে না তাদের বিরুদ্ধে দেওয়ানি বা ফৌজদারি মামলা করা হবে।
নতুন আইনে বলা হয়েছে, বিপজ্জনক সামগ্রী বা অস্বাভাবিক পণ্য পরিবহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। এছাড়া ভুলভাবে রাস্তা পার হওয়া, দুর্ঘটনা ঘটিয়ে পালিয়ে যাওয়া, মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালানোসহ বেশ কয়েকটি আইন লঙ্ঘন এবং বিপজ্জনক অপরাধের জন্য জেল এবং জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে নতুন ট্রাফিক আইন ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। আজ শুক্রবার এই আইন ঘোষণা করা হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আগামী বছরের ২৯ মার্চ থেকে এই আইন কার্যকর হবে।
আরব আমিরাতের নতুন এই আইনে, ১৭ বছর বয়সীরা গাড়ি চালানোর লাইসেন্স পাবে। এর আগে দেশটিতে সর্বনিম্ন ১৮ বছর বয়সীদের এই লাইসেন্স দেওয়া হতো।
এছাড়াও নতুন আইনে প্রচুর শব্দ করে এমন যানবাহন চালানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এছাড়া শহরের মধ্যে যৌক্তির কারণ ছাড়া গাড়ির হর্নের ব্যবহার নিষেধ করা হয়েছে।
নতুন আইনে বলা হয়েছে, যেসব রাস্তায় প্রতি ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে যানবাহন চলে সেখান দিয়ে পথচারীরা পারাপার হতে পারবে না। এই আইন যারা মেনে চলবে না তাদের বিরুদ্ধে দেওয়ানি বা ফৌজদারি মামলা করা হবে।
নতুন আইনে বলা হয়েছে, বিপজ্জনক সামগ্রী বা অস্বাভাবিক পণ্য পরিবহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। এছাড়া ভুলভাবে রাস্তা পার হওয়া, দুর্ঘটনা ঘটিয়ে পালিয়ে যাওয়া, মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালানোসহ বেশ কয়েকটি আইন লঙ্ঘন এবং বিপজ্জনক অপরাধের জন্য জেল এবং জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তিন দশকের বেশি সময় ধরে বারবার একটি কথা বলে আসছেন, ইরান শিগগিরই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে ফেলবে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ‘ইসরায়েলের পাশে থাকার জন্য’ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, জোর করে চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেবে ইরান। দেশটি দৃঢ় থাকবে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া শান্তির বিরুদ্ধেও। তিনি আরও বলেন, ইরান কারও কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের প্রসঙ্গ টেনে মারিয়া জাখারোভা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামোয় ইসরায়েলের প্রতিদিনকার হামলার কারণে বিশ্ব এখন ‘বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে রয়েছে।’