বিডিজেন ডেস্ক
ইরানে চলমান সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে দেশটিতে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সাহায্য ও সহায়তা দিতে জরুরি হটলাইন নম্বর চালু করেছে তেহরানে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস।
যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে অথবা দেশে ফিরতে সহায়তা পেতে ওই হটলাইনে কল করার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
হটলাইন নম্বরগুলো হলো: +৯৮৯৯০৮৫৭৭৩৬৮ ও +৯৮৯১২২০৬৫৭৪৫।
এই নম্বরগুলোতে হোয়াটসঅ্যাপে কল করা যাবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম এশিয়া শাখার পরিচালক মোস্তফা জামিল খান সাংবাদিকদের বলেন, 'এখন পর্যন্ত ইরানের যুদ্ধে কোনো (বাংলাদেশি নাগরিক) হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।'
তিনি জানান, ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার এবং ইসরায়েলি হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তু হতে পারে এমন এলাকা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
মোস্তফা জামিল খান আরও বলেন, 'এর আগে আমরা লেবানন ও লিবিয়ার মতো দেশ থেকে বাংলাদেশিদের বের করে নিয়ে এসেছি। যদি ইরানে বসবাসরত কোনো নাগরিক দেশে ফিরতে চান, তাহলে তাদেরকেও আমরা একই সেবা দেব। দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ ও নিবন্ধন করার জন্য আমরা তাদের কাছে অনুরোধ করেছি।’
তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের এক কর্মকর্তা জানান, ইরানে মোট ৬৭২ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও রোগী আছেন।
পাশাপাশি, আরও প্রায় ৮ থেকে ১৪ হাজারের মতো অনিবন্ধিত বাংলাদেশিও সেখানে বসবাস করছেন। অনেকেই ইরানকে অন্য দেশে অভিবাসন করার ট্রানজিট গন্তব্য হিসেবে ব্যবহার করেন।
এদিকে ছুটিতে ঢাকায় ছিলেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি ওয়ালিদ ইসলাম। তেহরানে ফিরে কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ পেয়ে শনিবার রাতে তুরস্ক হয়ে তেহরানের পথে রওনা হয়েছেন তিনি।
ফেসবুকে পাবলিক পোস্ট করে ওয়ালিদ বলেন, 'দূতাবাসের কাছাকাছি ইরানের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা থাকার কারণে দূতাবাসের দিকে কাউকে না আসার জন্য অনুরোধ করা হলো।'
'আমরা কোথা থেকে আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করব তা অনতিবিলম্বে জানিয়ে দেওয়া হবে', যোগ করেন তিনি।
ইরানে চলমান সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে দেশটিতে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সাহায্য ও সহায়তা দিতে জরুরি হটলাইন নম্বর চালু করেছে তেহরানে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস।
যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে অথবা দেশে ফিরতে সহায়তা পেতে ওই হটলাইনে কল করার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
হটলাইন নম্বরগুলো হলো: +৯৮৯৯০৮৫৭৭৩৬৮ ও +৯৮৯১২২০৬৫৭৪৫।
এই নম্বরগুলোতে হোয়াটসঅ্যাপে কল করা যাবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম এশিয়া শাখার পরিচালক মোস্তফা জামিল খান সাংবাদিকদের বলেন, 'এখন পর্যন্ত ইরানের যুদ্ধে কোনো (বাংলাদেশি নাগরিক) হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।'
তিনি জানান, ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার এবং ইসরায়েলি হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তু হতে পারে এমন এলাকা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
মোস্তফা জামিল খান আরও বলেন, 'এর আগে আমরা লেবানন ও লিবিয়ার মতো দেশ থেকে বাংলাদেশিদের বের করে নিয়ে এসেছি। যদি ইরানে বসবাসরত কোনো নাগরিক দেশে ফিরতে চান, তাহলে তাদেরকেও আমরা একই সেবা দেব। দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ ও নিবন্ধন করার জন্য আমরা তাদের কাছে অনুরোধ করেছি।’
তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের এক কর্মকর্তা জানান, ইরানে মোট ৬৭২ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও রোগী আছেন।
পাশাপাশি, আরও প্রায় ৮ থেকে ১৪ হাজারের মতো অনিবন্ধিত বাংলাদেশিও সেখানে বসবাস করছেন। অনেকেই ইরানকে অন্য দেশে অভিবাসন করার ট্রানজিট গন্তব্য হিসেবে ব্যবহার করেন।
এদিকে ছুটিতে ঢাকায় ছিলেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি ওয়ালিদ ইসলাম। তেহরানে ফিরে কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ পেয়ে শনিবার রাতে তুরস্ক হয়ে তেহরানের পথে রওনা হয়েছেন তিনি।
ফেসবুকে পাবলিক পোস্ট করে ওয়ালিদ বলেন, 'দূতাবাসের কাছাকাছি ইরানের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা থাকার কারণে দূতাবাসের দিকে কাউকে না আসার জন্য অনুরোধ করা হলো।'
'আমরা কোথা থেকে আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করব তা অনতিবিলম্বে জানিয়ে দেওয়া হবে', যোগ করেন তিনি।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।