সহিদুল আলম স্বপন, জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
নোবেল পুরস্কারের মনোনয়ন, শিক্ষার স্তর এবং গড় আইকিউর ওপর ভিত্তি করে একটি সমীক্ষায় সুইজারল্যান্ডকে বিশ্বের সবচেয়ে স্মার্ট দেশ হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। ১০০ পয়েন্টের মধ্যে ৯২ দশমিক ২ স্কোর নিয়ে সুইজারল্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে বুদ্ধিমত্তার দেশ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে।
‘ওয়ার্ল্ড অব কার্ড গেমস’–এর মাধ্যমে সংকলিত এই র্যাঙ্কিংটি নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নের সংখ্যা, বিশ্ববিদ্যালয় র্যাংকিং, জাতীয় শিক্ষার স্তর এবং জনসংখ্যার গড় আইকিউর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগাজিন ‘ফোর্বস’–এর রিপোর্ট অনুসারে তথ্যগুলো নোবেল পুরস্কার সংস্থা, ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের মতো বিখ্যাত উৎস থেকে এসেছে।
পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী এবং আশ্চর্যজনক ও আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি সুইজারল্যান্ড। ৯০ লাখেরও কম জনসংখ্যার এই ক্ষুদ্র ইউরোপীয় দেশটি এখন তাদের দাবির তালিকায় সবচেয়ে স্মার্টও যোগ করতে পারে।
সামগ্রিকভাবে সুইসরা ১ হাজার ৯৯টি নোবেল পুরস্কারের মনোনয়ন এবং গড় আইকিউ ৯৯ দশমিক ২৪০এর জন্য গর্ব করে। শিক্ষার দিক থেকে ৪০ দশমিক ২ শতাংশ বাসিন্দার কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের ডিগ্রি এবং ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমমানের ডিগ্রি রয়েছে। সুইজারল্যান্ডের কমপক্ষে ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়ও নোবেল পুরস্কারের মনোনয়ন পেয়েছে।
ইউরোপীয় দেশগুলো এই র্যাংকিংয়ে প্রাধান্য পেয়েছে। শীর্ষ ১০-এর মধ্যে একমাত্র অ–ইউরোপীয় দেশ যুক্তরাষ্ট্র তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে। ব্রিটেন ৮৯ দশমিক ৪০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে এবং নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নের সংখ্যায় ২ দশমিক ৩৯২ পয়েন্ট নিয়ে সুইজারল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। জার্মানিও এই ক্ষেত্রে ভালো স্কোর করেছে। পাশাপাশি তার জনসংখ্যার গড় আইকিউতেও ভালো। কিন্তু তুলনামূলকভাবে শিক্ষার মানের কারণে সপ্তম স্থান পেয়েছে জার্মানি।
সমীক্ষায় বিভিন্ন মানদণ্ডের মধ্যে ছিল নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত ব্যক্তিদের সংখ্যা, নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা, গড় আইকিউ (লিন-বেকার), কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি/সমতুল্য প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার হার, কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি/সমতুল্য প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার হার। সেই অনুসারে বিশ্বের ১০টি প্রথম স্মার্ট দেশগুলো জলো— ১. সুইজারল্যান্ড, ২. যুক্তরাজ্য, ৩. যুক্তরাষ্ট্র, ৪. নেদারল্যান্ডস, ৫. বেলজিয়াম, ৬. সুইডেন, ৭. জার্মানি, ৮. পোল্যান্ড, ৯. ডেনমার্ক, ১০. ফিনল্যান্ড।
এই গবেষণায় আরও দেখানো হয়েছে যে, বিংশ শতাব্দী থেকে বিজ্ঞানের প্রচারের মতো ঐতিহাসিক কারণগুলো কীভাবে র্যাংকিংকে প্রভাবিত করে। যুক্তরাষ্ট্রের পদার্থবিদ মার্ক কাস্টনারের মতে, নোবেল পুরষ্কারগুলো একটি ‘পিছিয়ে থাকা সূচক’, যা অতীতের সাফল্যগুলোকে প্রতিফলিত করে। যদিও র্যাংকিংয়ে বিশ্বব্যাপী শিক্ষা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে, বুদ্ধিমত্তার অনেক দিক রয়েছে।
নোবেল পুরস্কারের মনোনয়ন, শিক্ষার স্তর এবং গড় আইকিউর ওপর ভিত্তি করে একটি সমীক্ষায় সুইজারল্যান্ডকে বিশ্বের সবচেয়ে স্মার্ট দেশ হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। ১০০ পয়েন্টের মধ্যে ৯২ দশমিক ২ স্কোর নিয়ে সুইজারল্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে বুদ্ধিমত্তার দেশ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে।
‘ওয়ার্ল্ড অব কার্ড গেমস’–এর মাধ্যমে সংকলিত এই র্যাঙ্কিংটি নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নের সংখ্যা, বিশ্ববিদ্যালয় র্যাংকিং, জাতীয় শিক্ষার স্তর এবং জনসংখ্যার গড় আইকিউর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগাজিন ‘ফোর্বস’–এর রিপোর্ট অনুসারে তথ্যগুলো নোবেল পুরস্কার সংস্থা, ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের মতো বিখ্যাত উৎস থেকে এসেছে।
পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী এবং আশ্চর্যজনক ও আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি সুইজারল্যান্ড। ৯০ লাখেরও কম জনসংখ্যার এই ক্ষুদ্র ইউরোপীয় দেশটি এখন তাদের দাবির তালিকায় সবচেয়ে স্মার্টও যোগ করতে পারে।
সামগ্রিকভাবে সুইসরা ১ হাজার ৯৯টি নোবেল পুরস্কারের মনোনয়ন এবং গড় আইকিউ ৯৯ দশমিক ২৪০এর জন্য গর্ব করে। শিক্ষার দিক থেকে ৪০ দশমিক ২ শতাংশ বাসিন্দার কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের ডিগ্রি এবং ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমমানের ডিগ্রি রয়েছে। সুইজারল্যান্ডের কমপক্ষে ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়ও নোবেল পুরস্কারের মনোনয়ন পেয়েছে।
ইউরোপীয় দেশগুলো এই র্যাংকিংয়ে প্রাধান্য পেয়েছে। শীর্ষ ১০-এর মধ্যে একমাত্র অ–ইউরোপীয় দেশ যুক্তরাষ্ট্র তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে। ব্রিটেন ৮৯ দশমিক ৪০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে এবং নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নের সংখ্যায় ২ দশমিক ৩৯২ পয়েন্ট নিয়ে সুইজারল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। জার্মানিও এই ক্ষেত্রে ভালো স্কোর করেছে। পাশাপাশি তার জনসংখ্যার গড় আইকিউতেও ভালো। কিন্তু তুলনামূলকভাবে শিক্ষার মানের কারণে সপ্তম স্থান পেয়েছে জার্মানি।
সমীক্ষায় বিভিন্ন মানদণ্ডের মধ্যে ছিল নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত ব্যক্তিদের সংখ্যা, নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা, গড় আইকিউ (লিন-বেকার), কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি/সমতুল্য প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার হার, কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি/সমতুল্য প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার হার। সেই অনুসারে বিশ্বের ১০টি প্রথম স্মার্ট দেশগুলো জলো— ১. সুইজারল্যান্ড, ২. যুক্তরাজ্য, ৩. যুক্তরাষ্ট্র, ৪. নেদারল্যান্ডস, ৫. বেলজিয়াম, ৬. সুইডেন, ৭. জার্মানি, ৮. পোল্যান্ড, ৯. ডেনমার্ক, ১০. ফিনল্যান্ড।
এই গবেষণায় আরও দেখানো হয়েছে যে, বিংশ শতাব্দী থেকে বিজ্ঞানের প্রচারের মতো ঐতিহাসিক কারণগুলো কীভাবে র্যাংকিংকে প্রভাবিত করে। যুক্তরাষ্ট্রের পদার্থবিদ মার্ক কাস্টনারের মতে, নোবেল পুরষ্কারগুলো একটি ‘পিছিয়ে থাকা সূচক’, যা অতীতের সাফল্যগুলোকে প্রতিফলিত করে। যদিও র্যাংকিংয়ে বিশ্বব্যাপী শিক্ষা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে, বুদ্ধিমত্তার অনেক দিক রয়েছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।