বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার জোহর ও সেলাঙ্গরের ১২টি ই-ওয়েস্ট (ইলেকট্রনিক বর্জ্য) প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশিসহ ৪২০ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। গতকাল সোমবার এ অভিযান চালানো হয়।
মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা বারনামার প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির অভিবাসন বিভাগ এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের তিন মাসের গোয়েন্দা তৎপরতার পর যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের উপ-মহাপরিচালক (অপারেশন) জাফরি এমবোক তাহা বলেন, সোমবার সকাল ৯টা থেকে অভিযান শুরু হয়। এতে দেশজুড়ে ৩১৪ জন অভিবাসন কর্মকর্তা অংশ নেন। এ সময় ৭৫৩ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং ২০-৩০ বছর বয়সী ৪২০ জনকে অবৈধ অভিবাসী হিসেবে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারদের বেশিরভাগ বাংলাদেশ, মিয়ানমার এবং নেপালের নাগরিক। তাদের মধ্যে অনেকের বৈধ কাগজপত্র ছিল না, কেউ কেউ ভিসার শর্ত ভঙ্গ করেছিলেন এবং অনেকে অনুমোদিত সময়ের বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছিলেন। গ্রেপ্তারদের মাচাপ উম্বো (মেলাকা) এবং পেকান নেনাস (জোহর) অভিবাসন ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হয়েছে। এ অভিযানে কতজন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে নির্দিষ্ট করে তা জানানো হয়নি।
এছাড়া, অভিযানের সময় ৩০ বছরের বেশি বয়সী পাঁচজন স্থানীয় মালয়েশিয়ান নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে দুজন নারীও রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, তারা অবৈধ অভিবাসীদের পরিচালনা ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ জানায়, অভিযানের পর গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন বিধি ১৯৬৩-এর ৩৯(বি) ধারা অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তদন্তের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে পূর্বের কোনো অপরাধের রেকর্ড রয়েছে কি না, তাও যাচাই করা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ার জোহর ও সেলাঙ্গরের ১২টি ই-ওয়েস্ট (ইলেকট্রনিক বর্জ্য) প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশিসহ ৪২০ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। গতকাল সোমবার এ অভিযান চালানো হয়।
মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা বারনামার প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির অভিবাসন বিভাগ এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের তিন মাসের গোয়েন্দা তৎপরতার পর যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের উপ-মহাপরিচালক (অপারেশন) জাফরি এমবোক তাহা বলেন, সোমবার সকাল ৯টা থেকে অভিযান শুরু হয়। এতে দেশজুড়ে ৩১৪ জন অভিবাসন কর্মকর্তা অংশ নেন। এ সময় ৭৫৩ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং ২০-৩০ বছর বয়সী ৪২০ জনকে অবৈধ অভিবাসী হিসেবে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারদের বেশিরভাগ বাংলাদেশ, মিয়ানমার এবং নেপালের নাগরিক। তাদের মধ্যে অনেকের বৈধ কাগজপত্র ছিল না, কেউ কেউ ভিসার শর্ত ভঙ্গ করেছিলেন এবং অনেকে অনুমোদিত সময়ের বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছিলেন। গ্রেপ্তারদের মাচাপ উম্বো (মেলাকা) এবং পেকান নেনাস (জোহর) অভিবাসন ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হয়েছে। এ অভিযানে কতজন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে নির্দিষ্ট করে তা জানানো হয়নি।
এছাড়া, অভিযানের সময় ৩০ বছরের বেশি বয়সী পাঁচজন স্থানীয় মালয়েশিয়ান নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে দুজন নারীও রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, তারা অবৈধ অভিবাসীদের পরিচালনা ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ জানায়, অভিযানের পর গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন বিধি ১৯৬৩-এর ৩৯(বি) ধারা অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তদন্তের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে পূর্বের কোনো অপরাধের রেকর্ড রয়েছে কি না, তাও যাচাই করা হচ্ছে।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।