বিডিজেন ডেস্ক
প্রবাসীদের ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ কমিয়ে পাঁচ বছর করেছে কুয়েত সরকার। যেখানে কুয়েতি নাগরিক এবং উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদভুক্ত (জিসিসি) দেশগুলোর নাগরিকদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ ১৫ বছর রাখা হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে গতকাল রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই সিদ্ধান্ত সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কুয়েতের ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবস্থায় সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি।
কুয়েতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আবেদন পদ্ধতি এবং ফি অপরিবর্তিত থাকলেও বৈধতার সময়কাল কঠোরভাবে মেনে চলা বাধ্যতামূলক করা হবে। পূর্বে জারি করা লাইসেন্সগুলো তাদের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ পর্যন্ত বৈধ থাকবে। ওই লাইসেন্সগুলো পরে নবায়ন করতে হলে নতুন নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই সংস্কারগুলোর লক্ষ্য হলো সড়ক নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা, নিয়ন্ত্রক তদারকি উন্নত করা এবং কুয়েতের পরিবহন নীতিগুলোকে আন্তর্জাতিক মানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ করা।
গত বছরের জুনে কুয়েত সরকার জানায়, তাদের দেশের জনসংখ্যা ৪৯ লাখ ২০ হাজার। যার মধ্যে ৩৩ লাখ ৪০ হাজারই প্রবাসী।
প্রবাসীদের ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ কমিয়ে পাঁচ বছর করেছে কুয়েত সরকার। যেখানে কুয়েতি নাগরিক এবং উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদভুক্ত (জিসিসি) দেশগুলোর নাগরিকদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ ১৫ বছর রাখা হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে গতকাল রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই সিদ্ধান্ত সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কুয়েতের ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবস্থায় সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি।
কুয়েতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আবেদন পদ্ধতি এবং ফি অপরিবর্তিত থাকলেও বৈধতার সময়কাল কঠোরভাবে মেনে চলা বাধ্যতামূলক করা হবে। পূর্বে জারি করা লাইসেন্সগুলো তাদের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ পর্যন্ত বৈধ থাকবে। ওই লাইসেন্সগুলো পরে নবায়ন করতে হলে নতুন নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই সংস্কারগুলোর লক্ষ্য হলো সড়ক নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা, নিয়ন্ত্রক তদারকি উন্নত করা এবং কুয়েতের পরিবহন নীতিগুলোকে আন্তর্জাতিক মানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ করা।
গত বছরের জুনে কুয়েত সরকার জানায়, তাদের দেশের জনসংখ্যা ৪৯ লাখ ২০ হাজার। যার মধ্যে ৩৩ লাখ ৪০ হাজারই প্রবাসী।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।