
বিডিজেন ডেস্ক

মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা কম খরচ ও বেশি সুবিধার কারণে অভিবাসীদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বাহরাইন সরকারের ‘ভিশন ২০৩০’-এর অংশ হিসেবে চালু হওয়া এই ভিসা মধ্যম স্তরের পেশাদার, সম্পত্তিতে বিনিয়োগকারী এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে বসবাসের সুবিধা দিয়ে থাকে।
কেন বাহরাইনের গোল্ডেন ভিসা বেশি আকর্ষণীয়?
সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরবের প্রিমিয়াম রেসিডেন্সির তুলনায় বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসার প্রধান সুবিধা হলো, এর কম খরচ এবং নমনীয় শর্ত। এই ভিসাধারী ব্যক্তিরা কোনো নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তার স্পনসরশিপ ছাড়াই যেকোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে, নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে বা ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন—এমন সুবিধা উপসাগরীয় অঞ্চলে বিরল।
এ ছাড়া, বাহরাইনে থাকার খরচ আমিরাত বা সৌদির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। মানামায় বাসস্থানের খরচ দুবাইয়ের তুলনায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম, দৈনন্দিন খরচ যেমন- মুদিপণ্য ও পরিবহনও সাশ্রয়ী।
অন্যদিকে, আমিরাতে গোল্ডেন ভিসার জন্য ন্যূনতম ২০ লাখ দিরহাম (প্রায় ৫ লাখ ৪৫ হাজার ইউএস ডলার) সম্পত্তি বিনিয়োগ প্রয়োজন, যেখানে বাহরাইনে এর পরিমাণ মাত্র ২ লাখ বাহরাইনি দিনার (প্রায় ৫ লাখ ৩০ হাজার ইউএস ডলার)।
এ ছাড়া, বাহরাইনের ভিসাধারীদের দেশের বাইরে থাকার সময়ের ওপর কোনো বিধিনিষেধ নেই, যেখানে আমিরাতের গোল্ডেন ভিসাধারীদের প্রতি ৬ মাসে দেশে ফিরতে হয়।
পারিবারিক সুবিধা
বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পরিবারকেন্দ্রিক সুবিধা দিয়ে থাকে। স্বামী/স্ত্রী, সন্তান ও পিতামাতাকে সহজেই স্পনসর করা যায়। ভিসা নবায়নের জন্য চাকরি বা সম্পত্তি ধরে রাখার বাধ্যবাধকতা নেই, যা একে দীর্ঘমেয়াদি বসবাসের জন্য আকর্ষণীয় করে তোলে।
কারা আবেদন করতে পারবেন?
বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সির জন্য ৪টি যোগ্যতা বিভাগ রয়েছে:–
*দক্ষ পেশাদার: বাহরাইনে কমপক্ষে ৫ বছর বসবাস এবং মাসিক ২ হাজার বাহরাইনি দিনার আয়।
*বিনিয়োগকারী: ২ লাখ বাহরাইনি দিনার মূল্যের সম্পত্তির মালিক।
*অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি: বাহরাইনে বসবাসরত অবসরপ্রাপ্তদের জন্য মাসিক ২ হাজার দিনার পেনশন এবং বাহরাইনের বাইরে থাকা অবসরপ্রাপ্তদের জন্য ৪ হাজার দিনার।
*বিশেষ প্রতিভা: বিজ্ঞান, ক্রীড়া, শিল্পকলা বা উদ্যোক্তা ক্ষেত্রে স্বীকৃত ব্যক্তিরা।
আবেদন প্রক্রিয়া
বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সহজ ও ডিজিটাল। আবেদনকারীদের বাহরাইনের অফিসিয়াল পোর্টালে (বাহরাইনডটবিএইচ) একটি ইকি (eKey) অ্যাকাউন্ট তৈরি করে প্রয়োজনীয় নথি (পাসপোর্ট, স্বাস্থ্য বীমা, আয় বা সম্পত্তির প্রমাণ) জমা দিতে হয়। আবেদন ফি মাত্র ৫ বাহরাইনি দিনার। আবেদন অনুমোদনের পর ভিসা ইস্যু ফি ৩০০ দিনার। আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৫ থেকে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন হয়।
সূত্র: বাহরাইনডটবিএইচ, টাইমস অব ইন্ডিয়া

মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা কম খরচ ও বেশি সুবিধার কারণে অভিবাসীদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বাহরাইন সরকারের ‘ভিশন ২০৩০’-এর অংশ হিসেবে চালু হওয়া এই ভিসা মধ্যম স্তরের পেশাদার, সম্পত্তিতে বিনিয়োগকারী এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে বসবাসের সুবিধা দিয়ে থাকে।
কেন বাহরাইনের গোল্ডেন ভিসা বেশি আকর্ষণীয়?
সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরবের প্রিমিয়াম রেসিডেন্সির তুলনায় বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসার প্রধান সুবিধা হলো, এর কম খরচ এবং নমনীয় শর্ত। এই ভিসাধারী ব্যক্তিরা কোনো নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তার স্পনসরশিপ ছাড়াই যেকোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে, নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে বা ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন—এমন সুবিধা উপসাগরীয় অঞ্চলে বিরল।
এ ছাড়া, বাহরাইনে থাকার খরচ আমিরাত বা সৌদির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। মানামায় বাসস্থানের খরচ দুবাইয়ের তুলনায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম, দৈনন্দিন খরচ যেমন- মুদিপণ্য ও পরিবহনও সাশ্রয়ী।
অন্যদিকে, আমিরাতে গোল্ডেন ভিসার জন্য ন্যূনতম ২০ লাখ দিরহাম (প্রায় ৫ লাখ ৪৫ হাজার ইউএস ডলার) সম্পত্তি বিনিয়োগ প্রয়োজন, যেখানে বাহরাইনে এর পরিমাণ মাত্র ২ লাখ বাহরাইনি দিনার (প্রায় ৫ লাখ ৩০ হাজার ইউএস ডলার)।
এ ছাড়া, বাহরাইনের ভিসাধারীদের দেশের বাইরে থাকার সময়ের ওপর কোনো বিধিনিষেধ নেই, যেখানে আমিরাতের গোল্ডেন ভিসাধারীদের প্রতি ৬ মাসে দেশে ফিরতে হয়।
পারিবারিক সুবিধা
বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পরিবারকেন্দ্রিক সুবিধা দিয়ে থাকে। স্বামী/স্ত্রী, সন্তান ও পিতামাতাকে সহজেই স্পনসর করা যায়। ভিসা নবায়নের জন্য চাকরি বা সম্পত্তি ধরে রাখার বাধ্যবাধকতা নেই, যা একে দীর্ঘমেয়াদি বসবাসের জন্য আকর্ষণীয় করে তোলে।
কারা আবেদন করতে পারবেন?
বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সির জন্য ৪টি যোগ্যতা বিভাগ রয়েছে:–
*দক্ষ পেশাদার: বাহরাইনে কমপক্ষে ৫ বছর বসবাস এবং মাসিক ২ হাজার বাহরাইনি দিনার আয়।
*বিনিয়োগকারী: ২ লাখ বাহরাইনি দিনার মূল্যের সম্পত্তির মালিক।
*অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি: বাহরাইনে বসবাসরত অবসরপ্রাপ্তদের জন্য মাসিক ২ হাজার দিনার পেনশন এবং বাহরাইনের বাইরে থাকা অবসরপ্রাপ্তদের জন্য ৪ হাজার দিনার।
*বিশেষ প্রতিভা: বিজ্ঞান, ক্রীড়া, শিল্পকলা বা উদ্যোক্তা ক্ষেত্রে স্বীকৃত ব্যক্তিরা।
আবেদন প্রক্রিয়া
বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সহজ ও ডিজিটাল। আবেদনকারীদের বাহরাইনের অফিসিয়াল পোর্টালে (বাহরাইনডটবিএইচ) একটি ইকি (eKey) অ্যাকাউন্ট তৈরি করে প্রয়োজনীয় নথি (পাসপোর্ট, স্বাস্থ্য বীমা, আয় বা সম্পত্তির প্রমাণ) জমা দিতে হয়। আবেদন ফি মাত্র ৫ বাহরাইনি দিনার। আবেদন অনুমোদনের পর ভিসা ইস্যু ফি ৩০০ দিনার। আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৫ থেকে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন হয়।
সূত্র: বাহরাইনডটবিএইচ, টাইমস অব ইন্ডিয়া
জাপানের বৃহত্তর বরিশালবাসীদের সংগঠন বৃহত্তর বরিশাল সোসাইটি, জাপানের নবগঠিত কমিটি ও নতুন সদস্যদের সংবর্ধনা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবে অনুমোদন ছাড়া কোনো সভা-সমাবেশ আয়োজন বা তাতে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
২ দিন আগে