বিডিজেন ডেস্ক
গাজা ভূখন্ডে চলমান যুদ্ধে অনেক বেসামরিক নাগরিক নিহত হওয়ার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয়। তাদের বিশ্লেষণে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সংস্থাটি বলেছে, গত ৬ মাসে গাজায় যারা নিহত হয়েছেন, তাদের প্রায় ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ব্যাপকভাবে ইসরায়েলের হামলা চালানো এত বেশিসংখ্যক প্রাণহানি হওয়ার পেছনে একটি বড় কারণ।
গাজা ভূখন্ডে ‘অভূতপূর্ব’ মাত্রায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। ‘যুদ্ধাপরাধ ও অন্য সম্ভাব্য নৃশংস অপরাধের’ বিষয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। অবশ্য ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রে কিছু মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
এর আগে ইসরায়েল বলেছিল, তারা হামাসকে লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে এবং বেসামরিক মানুষদের ঝুঁকি কমানোর কথা মাথায় রেখে পদক্ষেপ নিচ্ছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয়ের প্রতিবেদনটি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল বিবিসি।
২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত গাজা ভূখন্ডে নিহত হওয়া ৮ হাজার ১১৯ জন মানুষের বিস্তারিত তথ্য তারা যাচাই করেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, নিহত মানুষের প্রায় ৪৪ শতাংশ শিশু এবং ২৬ শতাংশ নারী। বেশির ভাগেরই বয়স পাঁচ থেকে নয় বছরের মধ্যে।
সংস্থাটি আরও বলেছে, ভুক্তভোগীদের প্রায় ৮০ শতাংশই আবাসিক ভবন কিংবা একই ধরনের আবাসনব্যবস্থার ওপর হামলার ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
গাজায় হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যকে নির্ভরযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করে জাতিসংঘ। মন্ত্রণালয়টির হিসাব অনুসারে, গত ১৩ মাসে গাজায় ৪৩ হাজার ৩০০ শর বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। বোমা হামলায় বিধ্বস্ত ভবনগুলোর ধ্বংসাবশেষের নিচে আরও অনেক মৃতদেহ চাপা পড়ে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, নিহত মানুষের বেশির ভাগেরই পূর্ণাঙ্গ জনতাত্ত্বিক তথ্য সংগ্রহ করেছে তারা। নিহত মানুষের প্রতি তিনজনের একজন শিশু।
সূত্র: বিবিসি
গাজা ভূখন্ডে চলমান যুদ্ধে অনেক বেসামরিক নাগরিক নিহত হওয়ার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয়। তাদের বিশ্লেষণে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সংস্থাটি বলেছে, গত ৬ মাসে গাজায় যারা নিহত হয়েছেন, তাদের প্রায় ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ব্যাপকভাবে ইসরায়েলের হামলা চালানো এত বেশিসংখ্যক প্রাণহানি হওয়ার পেছনে একটি বড় কারণ।
গাজা ভূখন্ডে ‘অভূতপূর্ব’ মাত্রায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। ‘যুদ্ধাপরাধ ও অন্য সম্ভাব্য নৃশংস অপরাধের’ বিষয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। অবশ্য ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রে কিছু মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
এর আগে ইসরায়েল বলেছিল, তারা হামাসকে লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে এবং বেসামরিক মানুষদের ঝুঁকি কমানোর কথা মাথায় রেখে পদক্ষেপ নিচ্ছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয়ের প্রতিবেদনটি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল বিবিসি।
২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত গাজা ভূখন্ডে নিহত হওয়া ৮ হাজার ১১৯ জন মানুষের বিস্তারিত তথ্য তারা যাচাই করেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, নিহত মানুষের প্রায় ৪৪ শতাংশ শিশু এবং ২৬ শতাংশ নারী। বেশির ভাগেরই বয়স পাঁচ থেকে নয় বছরের মধ্যে।
সংস্থাটি আরও বলেছে, ভুক্তভোগীদের প্রায় ৮০ শতাংশই আবাসিক ভবন কিংবা একই ধরনের আবাসনব্যবস্থার ওপর হামলার ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
গাজায় হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যকে নির্ভরযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করে জাতিসংঘ। মন্ত্রণালয়টির হিসাব অনুসারে, গত ১৩ মাসে গাজায় ৪৩ হাজার ৩০০ শর বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। বোমা হামলায় বিধ্বস্ত ভবনগুলোর ধ্বংসাবশেষের নিচে আরও অনেক মৃতদেহ চাপা পড়ে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, নিহত মানুষের বেশির ভাগেরই পূর্ণাঙ্গ জনতাত্ত্বিক তথ্য সংগ্রহ করেছে তারা। নিহত মানুষের প্রতি তিনজনের একজন শিশু।
সূত্র: বিবিসি
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।