বিডিজেন ডেস্ক
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে শিয়া মুসল্লিদের বহনকারী একটি বাসে বন্দুকধারীদের গুলিতে অন্তত ৩৮ জন নিহত ও ২৯ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের খুররম জেলায় এ ঘটনা ঘটে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্য সচিব নাদিম আসলাম চৌধুরী রয়টার্সকে জানান, নিহতদের মধ্যে একজন নারী ও এক শিশু আছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী অধ্যুষিত খুররম জেলার এই ঘটনাকে ‘খুবই দুঃখজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন নাদিম আসলাম চৌধুরী।
আফগানিস্তানের সীমান্তসংলগ্ন অঞ্চলে অবস্থিত খুররম জেলা। এই অঞ্চলে বিগত কয়েক দশক ধরেই সশস্ত্র শিয়া ও সুন্নি মুসলমানদের মধ্যে ভূমি নিয়ে বিরোধ চলছে।
খুররম জেলার প্রধান শহর পারাচিনারের বাসিন্দা জিয়ারত হুসেন টেলিফোনে রয়টার্সকে বলেন, ‘সেখানে দুটি যাত্রীবাহী বাস ছিল। একটি পেশোয়ার থেকে পারাচিনার ও অন্যটি পারাচিনার থেকে পেশোয়ারের দিকে যাচ্ছিল। এমন সময়ে সশস্ত্র বন্দুকধারীরা তাদের ওপর গুলি চালায়।’ পেশোয়ার থেকে যাওয়া পারাচিনারের গাড়িতে তাঁর স্বজন ছিল বলে জানান জিয়ারাত হুসেন।
এই ঘটনার পর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি শোক প্রকাশ করে দেওয়া এক বিবৃতিতে বাসে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে শিয়া মুসল্লিদের বহনকারী একটি বাসে বন্দুকধারীদের গুলিতে অন্তত ৩৮ জন নিহত ও ২৯ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের খুররম জেলায় এ ঘটনা ঘটে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্য সচিব নাদিম আসলাম চৌধুরী রয়টার্সকে জানান, নিহতদের মধ্যে একজন নারী ও এক শিশু আছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী অধ্যুষিত খুররম জেলার এই ঘটনাকে ‘খুবই দুঃখজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন নাদিম আসলাম চৌধুরী।
আফগানিস্তানের সীমান্তসংলগ্ন অঞ্চলে অবস্থিত খুররম জেলা। এই অঞ্চলে বিগত কয়েক দশক ধরেই সশস্ত্র শিয়া ও সুন্নি মুসলমানদের মধ্যে ভূমি নিয়ে বিরোধ চলছে।
খুররম জেলার প্রধান শহর পারাচিনারের বাসিন্দা জিয়ারত হুসেন টেলিফোনে রয়টার্সকে বলেন, ‘সেখানে দুটি যাত্রীবাহী বাস ছিল। একটি পেশোয়ার থেকে পারাচিনার ও অন্যটি পারাচিনার থেকে পেশোয়ারের দিকে যাচ্ছিল। এমন সময়ে সশস্ত্র বন্দুকধারীরা তাদের ওপর গুলি চালায়।’ পেশোয়ার থেকে যাওয়া পারাচিনারের গাড়িতে তাঁর স্বজন ছিল বলে জানান জিয়ারাত হুসেন।
এই ঘটনার পর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি শোক প্রকাশ করে দেওয়া এক বিবৃতিতে বাসে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
ইসরায়েল-ইরানের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের দিকে ৪০০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। এ ছাড়া, ইসরায়েলে হামলার জন্য ইরান কয়েক শ ড্রোন পাঠিয়েছে।
ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মুখে ইরান থেকে নিজ দেশের নাগরিকদের সরিয়ে নিতে শুরু করেছে চীন।
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) বলছে, তারা মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে ইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ ছুড়েছে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান কখনোই জায়নবাদীদের [ইসরায়েল] সঙ্গে আপস করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া একাধিক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।