বিডিজেন ডেস্ক
আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় মরুভূমিতে অভিবাসীদের একটি গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। ওই গণকবর থেকে কমপক্ষে ২৮ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
লিবিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস জানায়, মরদেহগুলো কুফরা শহর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। একই শহর থেকে গত বৃহস্পতিবার আরও ১৯ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লিবিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস জানায়, সাম্প্রতিক অভিযানে ৭৬ অভিবাসীকে তারা জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ওই পোস্টে আরও বলা হয়, কুফরা শহরে একটি গ্যাং আছে; যার সদস্যরা অভিবাসীদের ব্যক্তি স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত করেছেন। তাদের সঙ্গে এই গ্যাংয়ের সদস্যরা নিষ্ঠুর নির্যাতন ও অমানবিক আচরণ করেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি থেকে এক হাজার ৭১২ কিলোমিটার দূরে কুফরা শহরের অবস্থান। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর সমর্থনপুষ্ট এক গণঅভ্যুত্থানে ২০১১ সালে লিবিয়ার দীর্ঘদিনের শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফি উৎখাত হন। এরপর থেকে অভিবাসীদের অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার অন্যতম ট্রানজিট রুট হয়ে উঠেছে লিবিয়া।
আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় মরুভূমিতে অভিবাসীদের একটি গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। ওই গণকবর থেকে কমপক্ষে ২৮ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
লিবিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস জানায়, মরদেহগুলো কুফরা শহর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। একই শহর থেকে গত বৃহস্পতিবার আরও ১৯ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লিবিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস জানায়, সাম্প্রতিক অভিযানে ৭৬ অভিবাসীকে তারা জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ওই পোস্টে আরও বলা হয়, কুফরা শহরে একটি গ্যাং আছে; যার সদস্যরা অভিবাসীদের ব্যক্তি স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত করেছেন। তাদের সঙ্গে এই গ্যাংয়ের সদস্যরা নিষ্ঠুর নির্যাতন ও অমানবিক আচরণ করেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি থেকে এক হাজার ৭১২ কিলোমিটার দূরে কুফরা শহরের অবস্থান। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর সমর্থনপুষ্ট এক গণঅভ্যুত্থানে ২০১১ সালে লিবিয়ার দীর্ঘদিনের শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফি উৎখাত হন। এরপর থেকে অভিবাসীদের অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার অন্যতম ট্রানজিট রুট হয়ে উঠেছে লিবিয়া।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।