বিডিজেন ডেস্ক
আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২১ হাজার ৯৭১ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ১০ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে সৌদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের গ্রেপ্তার করেছে।
সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতির বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
আবাসন আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় ১৩ হাজার ১৮৬ জন, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের কারণে ৫ হাজার ৪২৭ জন এবং শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৩ হাজার ৩৫৮ জন গ্রেপ্তার হয়েছে বলে সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, সৌদি সীমান্ত অতিক্রমের চেষ্টা করার সময় এক হাজার ৪২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। যার মধ্যে ৬৪ শতাংশই ইথিওপিয়ার নাগরিক।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, মোট ১৫ হাজার ৭৭৫ জনের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া শুরু হয়ে গেছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৮৯০ জন নারী।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে তাদের ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২১ হাজার ৯৭১ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ১০ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে সৌদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের গ্রেপ্তার করেছে।
সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতির বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
আবাসন আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় ১৩ হাজার ১৮৬ জন, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের কারণে ৫ হাজার ৪২৭ জন এবং শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৩ হাজার ৩৫৮ জন গ্রেপ্তার হয়েছে বলে সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, সৌদি সীমান্ত অতিক্রমের চেষ্টা করার সময় এক হাজার ৪২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। যার মধ্যে ৬৪ শতাংশই ইথিওপিয়ার নাগরিক।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, মোট ১৫ হাজার ৭৭৫ জনের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া শুরু হয়ে গেছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৮৯০ জন নারী।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে তাদের ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।