জাহিদ হোসেন জনি, কুয়েত থেকে
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে কে হিন্দু, কে মুসলমান, কে কোন দলের তা আমরা দেখব না।
কুয়েত সফরের শেষ দিনে শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) আরদিয়া সানাইয়া এলাকায় প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ কোরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কুয়েত এই প্রীতি সমাবেশ আয়োজন করে।
শফিকুর রহমান বলেন, ৫৩ বছর যারাই দেশ পরিচালনা করেছে, তারা জাতিকে সম্মান করতে পারেনি। তারা যখনই ক্ষমতায় গিয়েছে সেবকের পরিবর্তে সবাই মালিক হয়ে বসে ছিল।
তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশকে অনুরোধ করব তারা তাদের দেশকে যেমন পছন্দ করে, তেমনি আমাদেরও যেন আমাদের দেশ পছন্দ করার সুযোগ দেয়। আমরা সবার ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব চাই। যারা বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবে আমরা তাদের বুকে জড়িয়ে নেব। জাতির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে যারা সহযোগিতা করবে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞতা জানাব।
সমাবেশে প্রবাসীদের অভিযোগ ও অভিমত শুনে শফিকুর রহমান বলেন, আমি যে দেশেই যাচ্ছি সেই দেশে প্রবাসীদের কষ্টের হাহাকার শুনতে পারছি। আমরা সময়মতো পাসপোর্ট পাই না। সময়মতো পেতে হলে বাড়তি খরচ করতে হয়। আবার কেউ মারা গেলে লাশটা সহজে দেশে নেওয়া যায় না। অনেক কান্নাকাটি করতে হয়। এদিক ওদিক দৌড়াতে হয়।....বিমান টিকিটের দাম দ্বিগুণ থেকে আড়াই গুণ করে ফেলা হয়। এটা জুলুম।
তিনি বলেন, অনেকেই বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করে ন্যায্য পাওনা পান না। সরকার ও দূতাবাস তাদের পাশে দাঁড়ায় না। তাহলে দূতাবাস এখানে কেন? দূতাবাস হচ্ছে সরকারের প্রতিনিধি, এটা হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। দূতাবাস যদি প্রবাসীদের বিভিন্ন দুঃখ–কষ্ট সমস্যা না দেখে তাহলে এখানে দূতাবাসের দরকার নাই। দূতাবাসের দায়িত্ব হলো প্রবাসীরা তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হলে, বাধাগ্রস্ত হলে এই দেশের সরকারকে বুঝিয়ে সেটা আদায় করা।
তিনি সকল প্রবাসীকে স্থানীয় আইন–কানুন মেনে চলতে অনুরোধ করেন।
উল্লেখ্য, ৮ জানুয়ারি সকালে কুয়েত এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে কুয়েতে পৌঁছান জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা.শফিকুর রহমান।
বাংলাদেশ দূতাবাসের দূতালয় প্রধান এবং বাংলাদেশ কোরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কুয়েতের নেতারা বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে কে হিন্দু, কে মুসলমান, কে কোন দলের তা আমরা দেখব না।
কুয়েত সফরের শেষ দিনে শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) আরদিয়া সানাইয়া এলাকায় প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ কোরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কুয়েত এই প্রীতি সমাবেশ আয়োজন করে।
শফিকুর রহমান বলেন, ৫৩ বছর যারাই দেশ পরিচালনা করেছে, তারা জাতিকে সম্মান করতে পারেনি। তারা যখনই ক্ষমতায় গিয়েছে সেবকের পরিবর্তে সবাই মালিক হয়ে বসে ছিল।
তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশকে অনুরোধ করব তারা তাদের দেশকে যেমন পছন্দ করে, তেমনি আমাদেরও যেন আমাদের দেশ পছন্দ করার সুযোগ দেয়। আমরা সবার ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব চাই। যারা বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবে আমরা তাদের বুকে জড়িয়ে নেব। জাতির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে যারা সহযোগিতা করবে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞতা জানাব।
সমাবেশে প্রবাসীদের অভিযোগ ও অভিমত শুনে শফিকুর রহমান বলেন, আমি যে দেশেই যাচ্ছি সেই দেশে প্রবাসীদের কষ্টের হাহাকার শুনতে পারছি। আমরা সময়মতো পাসপোর্ট পাই না। সময়মতো পেতে হলে বাড়তি খরচ করতে হয়। আবার কেউ মারা গেলে লাশটা সহজে দেশে নেওয়া যায় না। অনেক কান্নাকাটি করতে হয়। এদিক ওদিক দৌড়াতে হয়।....বিমান টিকিটের দাম দ্বিগুণ থেকে আড়াই গুণ করে ফেলা হয়। এটা জুলুম।
তিনি বলেন, অনেকেই বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করে ন্যায্য পাওনা পান না। সরকার ও দূতাবাস তাদের পাশে দাঁড়ায় না। তাহলে দূতাবাস এখানে কেন? দূতাবাস হচ্ছে সরকারের প্রতিনিধি, এটা হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। দূতাবাস যদি প্রবাসীদের বিভিন্ন দুঃখ–কষ্ট সমস্যা না দেখে তাহলে এখানে দূতাবাসের দরকার নাই। দূতাবাসের দায়িত্ব হলো প্রবাসীরা তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হলে, বাধাগ্রস্ত হলে এই দেশের সরকারকে বুঝিয়ে সেটা আদায় করা।
তিনি সকল প্রবাসীকে স্থানীয় আইন–কানুন মেনে চলতে অনুরোধ করেন।
উল্লেখ্য, ৮ জানুয়ারি সকালে কুয়েত এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে কুয়েতে পৌঁছান জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা.শফিকুর রহমান।
বাংলাদেশ দূতাবাসের দূতালয় প্রধান এবং বাংলাদেশ কোরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কুয়েতের নেতারা বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান কখনোই জায়নবাদীদের [ইসরায়েল] সঙ্গে আপস করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া একাধিক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের সঙ্গে যৌথভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর কথা ভাবছেন।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার (১৭ জুন) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ‘অবৈধ হামলা’ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। পশ্চিমা দেশগুলো বর্তমান সংকটাপন্ন পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক শত্রুতার প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেছে দেশটি।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।