বিডিজেন ডেস্ক
গ্রিসে উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২৪’ উদযাপন করা হয়েছে।
‘প্রতিটি শিশুর অধিকার, রক্ষা আমাদের অধিকার’ প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে সোমবার (৭ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বিকেলে এথেন্সের বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসী বাংলাদেশি শিশুদের অংশগ্রহণে এই দিনটি বিশেষভাবে উদযাপিত হয়।
শুরুতেই রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা। মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন কাউন্সেলর (শ্রম) বিশ্বজিৎ কুমার পাল।
প্রথম সচিব রাবেয়া বেগমের সঞ্চালনায় দোয়েল একাডেমি সংগঠনের সহায়তায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেয় প্রবাসী শিশু-কিশোর শিক্ষার্থীরা।
শিশুদের প্রতিভা ও সৃজনশীলতাকে তুলে ধরতে অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয় সংগীত, নৃত্য ও কবিতা আবৃত্তি।
শিশুরা তাদের নিজস্ব কন্ঠে গান গেয়ে, কবিতা আবৃত্তি করে এবং মনোমুগ্ধকর নৃত্য পরিবেশন করে সবার মন জয় করে নেয়।
গ্রিসে বেড়ে উঠা স্নেহার পরিবেশনায় ‘আমরা সবাই রাজা’ গান দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর একে একে মাহিরা, মাদিনা, শেহরীন, ইরা, রাজ, ফারিয়া, ইদরাক, রাব্বি, সাদিয়া, সিয়ামসহ অন্যান্য শিশুরা কবিতা ও গান পরিবেশন করে।
রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা তার বক্তব্যে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আজকের শিশু-কিশোররা আমাদের ভবিষ্যৎ এবং তাদের অধিকার রক্ষা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।
রাষ্ট্রদূত শিশুদের মেধা ও প্রতিভার বিকাশে পরিবার, সমাজ ও শিক্ষকদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন এবং বিশ্ব শিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘প্রতিটি শিশুর অধিকার, রক্ষা আমাদের অধিকার’ নিয়ে গুরুত্বারোপ করেন। তিনি প্রবাসী শিশুদের সাফল্য কামনা করেন এবং ভবিষ্যতে তাদের আরও বড় সাফল্যের আশা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানের শেষে দূতাবাসের পক্ষ থেকে আয়োজক, অংশগ্রহণকারী শিশু এবং তাদের অভিভাবকদের ধন্যবাদ জানানো হয়। শিশুদের এই সফল পরিবেশনা ভবিষ্যতে তাদের আরও বড় মঞ্চে প্রতিভা প্রদর্শনের পথ সুগম করবে বলে দূতাবাস আশা প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তি
গ্রিসে উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২৪’ উদযাপন করা হয়েছে।
‘প্রতিটি শিশুর অধিকার, রক্ষা আমাদের অধিকার’ প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে সোমবার (৭ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বিকেলে এথেন্সের বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসী বাংলাদেশি শিশুদের অংশগ্রহণে এই দিনটি বিশেষভাবে উদযাপিত হয়।
শুরুতেই রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা। মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন কাউন্সেলর (শ্রম) বিশ্বজিৎ কুমার পাল।
প্রথম সচিব রাবেয়া বেগমের সঞ্চালনায় দোয়েল একাডেমি সংগঠনের সহায়তায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেয় প্রবাসী শিশু-কিশোর শিক্ষার্থীরা।
শিশুদের প্রতিভা ও সৃজনশীলতাকে তুলে ধরতে অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয় সংগীত, নৃত্য ও কবিতা আবৃত্তি।
শিশুরা তাদের নিজস্ব কন্ঠে গান গেয়ে, কবিতা আবৃত্তি করে এবং মনোমুগ্ধকর নৃত্য পরিবেশন করে সবার মন জয় করে নেয়।
গ্রিসে বেড়ে উঠা স্নেহার পরিবেশনায় ‘আমরা সবাই রাজা’ গান দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর একে একে মাহিরা, মাদিনা, শেহরীন, ইরা, রাজ, ফারিয়া, ইদরাক, রাব্বি, সাদিয়া, সিয়ামসহ অন্যান্য শিশুরা কবিতা ও গান পরিবেশন করে।
রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা তার বক্তব্যে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আজকের শিশু-কিশোররা আমাদের ভবিষ্যৎ এবং তাদের অধিকার রক্ষা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।
রাষ্ট্রদূত শিশুদের মেধা ও প্রতিভার বিকাশে পরিবার, সমাজ ও শিক্ষকদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন এবং বিশ্ব শিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘প্রতিটি শিশুর অধিকার, রক্ষা আমাদের অধিকার’ নিয়ে গুরুত্বারোপ করেন। তিনি প্রবাসী শিশুদের সাফল্য কামনা করেন এবং ভবিষ্যতে তাদের আরও বড় সাফল্যের আশা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানের শেষে দূতাবাসের পক্ষ থেকে আয়োজক, অংশগ্রহণকারী শিশু এবং তাদের অভিভাবকদের ধন্যবাদ জানানো হয়। শিশুদের এই সফল পরিবেশনা ভবিষ্যতে তাদের আরও বড় মঞ্চে প্রতিভা প্রদর্শনের পথ সুগম করবে বলে দূতাবাস আশা প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তি
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।