বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের মূলধারার সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবর অনুযায়ী আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সবশেষ পাওয়া ফলাফলে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৪৬টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেয়েছেন।
প্রতিপক্ষ ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ১৯৪টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হতে হলে কোনো প্রার্থীকে অন্তত ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেতে হয়। তাই এটিকে ‘ম্যাজিক’ সংখ্যা বলা হয়।
টেক্সাসে ৪০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে। এখানে ট্রাম্প জয়ী হয়েছেন। ফ্লোরিডায় ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের সংখ্যা ৩০। এই অঙ্গরাজ্যেও জয়ী হয়েছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প আরও যেসব অঙ্গরাজ্যে জয় পেয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে—লুজিয়ানা (৮), মিসিসিপি (৬), আলাবামা (৯), সাউথ ক্যারোলাইনা (৯), টেনেসি (১১), আরকানসাস (৬), ওকলাহোমা (৭), কানসাস (৬), মিজৌরি (১০), কেন্টাকি (৮), ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া (৪), ওহাইও (১৭), ইন্ডিয়ানা (১১), আইওয়া (৬), উটাহ (৬), সাউথ ডাকোটা (৩), নর্থ ডাকোটা (৩), ওয়েমিং (৩), আইডাহো (৪), মন্টানা (৪)।
অন্য দিকে কমলা যেসব অঙ্গরাজ্যে জয় পেয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়া (৫৪), নিউইয়র্ক (২৮), ভারমন্ট (৩), ম্যাসাচুসেটস (১১), মেরিল্যান্ড (১০), ডেলাওয়ার (৩), ইলিনয় (১৯), কলোরাডো (১০), ওরেগন (৮), ওয়াশিংটন (১২)।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হয়।
নির্বাচনের জয়–পরাজয় নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখবে দোদুল্যমান ৭টি অঙ্গরাজ্য। সেগুলো কোনো দলের সুনির্দিষ্ট ঘাঁটি নয়। এসব অঙ্গরাজ্য হলো—নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান, উইসকনসিন, অ্যারিজোনা ও নেভাদা। সেখানে কমলা ও ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হওয়ার আভাস রয়েছে।
এর মধ্যে মিশিগানে কমলা হ্যারিস ৫৫ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছেন। আর ডোনাল্ড ট্রাম্প ৪২ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছেন। এই অঙ্গরাজ্যে ৮ শতাংশ ভোট গণনা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে। এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় অন্তত ২৭০টি ভোট।
যুক্তরাজ্যের মূলধারার সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবর অনুযায়ী আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সবশেষ পাওয়া ফলাফলে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৪৬টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেয়েছেন।
প্রতিপক্ষ ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ১৯৪টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হতে হলে কোনো প্রার্থীকে অন্তত ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেতে হয়। তাই এটিকে ‘ম্যাজিক’ সংখ্যা বলা হয়।
টেক্সাসে ৪০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে। এখানে ট্রাম্প জয়ী হয়েছেন। ফ্লোরিডায় ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের সংখ্যা ৩০। এই অঙ্গরাজ্যেও জয়ী হয়েছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প আরও যেসব অঙ্গরাজ্যে জয় পেয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে—লুজিয়ানা (৮), মিসিসিপি (৬), আলাবামা (৯), সাউথ ক্যারোলাইনা (৯), টেনেসি (১১), আরকানসাস (৬), ওকলাহোমা (৭), কানসাস (৬), মিজৌরি (১০), কেন্টাকি (৮), ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া (৪), ওহাইও (১৭), ইন্ডিয়ানা (১১), আইওয়া (৬), উটাহ (৬), সাউথ ডাকোটা (৩), নর্থ ডাকোটা (৩), ওয়েমিং (৩), আইডাহো (৪), মন্টানা (৪)।
অন্য দিকে কমলা যেসব অঙ্গরাজ্যে জয় পেয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়া (৫৪), নিউইয়র্ক (২৮), ভারমন্ট (৩), ম্যাসাচুসেটস (১১), মেরিল্যান্ড (১০), ডেলাওয়ার (৩), ইলিনয় (১৯), কলোরাডো (১০), ওরেগন (৮), ওয়াশিংটন (১২)।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হয়।
নির্বাচনের জয়–পরাজয় নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখবে দোদুল্যমান ৭টি অঙ্গরাজ্য। সেগুলো কোনো দলের সুনির্দিষ্ট ঘাঁটি নয়। এসব অঙ্গরাজ্য হলো—নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান, উইসকনসিন, অ্যারিজোনা ও নেভাদা। সেখানে কমলা ও ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হওয়ার আভাস রয়েছে।
এর মধ্যে মিশিগানে কমলা হ্যারিস ৫৫ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছেন। আর ডোনাল্ড ট্রাম্প ৪২ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছেন। এই অঙ্গরাজ্যে ৮ শতাংশ ভোট গণনা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে। এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় অন্তত ২৭০টি ভোট।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।