বিডিজেন ডেস্ক
কুয়েতে আরও ২ হাজার ৮৯৯ জনের নাগরিকত্ব বাতিল করা হচ্ছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে গতকাল শনিবার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
গত সপ্তাহেও তিন হাজারের বেশি কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করার কথা জানিয়েছিল কুয়েত সরকার। তখন স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আল রাই জানায়, নাগরিকত্ব বাতিল হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ২ হাজার ৮৬৩ জনের দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিল।
কুয়েতের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফাহাদ আল ইউসেফ জানিয়েছেন, যেসব কুয়েতিদের স্ত্রী, তালাকপ্রাপ্ত নারী এবং বিধবা নাগরিকত্ব হারিয়েছেন তারা চাকরিতে বহাল থাকবেন এবং একই বেতন পেতে থাকবেন। যারা অবসরে গেছেন তারা পেনশনও পাবেন।
মাত্র ১৭,৮১৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কুয়েতের জনসংখ্যা ৪৯ লাখ। এদের অর্ধেকেরও বেশি অভিবাসী, এবং তাদের মধ্যে অনেকেই নাগরিকত্ব পেয়েছেন। অভিবাসীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আরব বংশোদ্ভূত আদি নাগরিকরা সংখ্যালঘু ও কোণঠাসা অবস্থায় পড়ছেন বলে মনে করছে কুয়েত সরকার। এই কারণে বিগত কয়েক বছর ধরে সরকার অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে।
কুয়েতে আরও ২ হাজার ৮৯৯ জনের নাগরিকত্ব বাতিল করা হচ্ছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে গতকাল শনিবার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
গত সপ্তাহেও তিন হাজারের বেশি কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করার কথা জানিয়েছিল কুয়েত সরকার। তখন স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আল রাই জানায়, নাগরিকত্ব বাতিল হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ২ হাজার ৮৬৩ জনের দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিল।
কুয়েতের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফাহাদ আল ইউসেফ জানিয়েছেন, যেসব কুয়েতিদের স্ত্রী, তালাকপ্রাপ্ত নারী এবং বিধবা নাগরিকত্ব হারিয়েছেন তারা চাকরিতে বহাল থাকবেন এবং একই বেতন পেতে থাকবেন। যারা অবসরে গেছেন তারা পেনশনও পাবেন।
মাত্র ১৭,৮১৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কুয়েতের জনসংখ্যা ৪৯ লাখ। এদের অর্ধেকেরও বেশি অভিবাসী, এবং তাদের মধ্যে অনেকেই নাগরিকত্ব পেয়েছেন। অভিবাসীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আরব বংশোদ্ভূত আদি নাগরিকরা সংখ্যালঘু ও কোণঠাসা অবস্থায় পড়ছেন বলে মনে করছে কুয়েত সরকার। এই কারণে বিগত কয়েক বছর ধরে সরকার অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।