বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবের মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদে পবিত্র রমজান মাসের ২২তম দিন থেকে ২৩তম রাত পর্যন্ত ৩০ লাখেরও বেশি মুসল্লি নামাজ আদায় করেছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি এ মৌসুমের অন্যতম বৃহৎ জমায়েত।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ওই দিন ফজরের নামাজে ৫ লাখ ৯২ হাজার ১০০ মুসল্লি, জোহরে ৫ লাখ ১৮ হাজার, আসরে ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৭০০, মাগরিবে ৭ লাভ ১০ হাজার ৫০০ মুসল্লি এবং এশা ও তারাবিহতে ৭ লাখ ৩২ হাজার ৭০০ মুসল্লি ছিলেন।
এছাড়া, মসজিদের প্রধান প্রবেশদ্বারগুলোর মাধ্যমে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৫০০ ওমরাহ পালনকারী প্রবেশ করেছেন। এত বিশাল সংখ্যক মুসল্লির উপস্থিতির অন্যতম কারণ হলো লাইলাতুল কদর পাওয়ার আশা।
ইসলামি বিশ্বাস অনুযায়ী, শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোর মধ্যে লাইলাতুল কদর থাকার সম্ভাবনা বেশি, যা হাজার মাসের চেয়েও বেশি বরকতময়। এই বিশেষ রাতের বরকত লাভের আশায় অনেক মুসল্লি ইচ্ছাকৃতভাবে গ্র্যান্ড মসজিদে নামাজ আদায় করতে আসেন।
সৌদি আরবের মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদে পবিত্র রমজান মাসের ২২তম দিন থেকে ২৩তম রাত পর্যন্ত ৩০ লাখেরও বেশি মুসল্লি নামাজ আদায় করেছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি এ মৌসুমের অন্যতম বৃহৎ জমায়েত।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ওই দিন ফজরের নামাজে ৫ লাখ ৯২ হাজার ১০০ মুসল্লি, জোহরে ৫ লাখ ১৮ হাজার, আসরে ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৭০০, মাগরিবে ৭ লাভ ১০ হাজার ৫০০ মুসল্লি এবং এশা ও তারাবিহতে ৭ লাখ ৩২ হাজার ৭০০ মুসল্লি ছিলেন।
এছাড়া, মসজিদের প্রধান প্রবেশদ্বারগুলোর মাধ্যমে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৫০০ ওমরাহ পালনকারী প্রবেশ করেছেন। এত বিশাল সংখ্যক মুসল্লির উপস্থিতির অন্যতম কারণ হলো লাইলাতুল কদর পাওয়ার আশা।
ইসলামি বিশ্বাস অনুযায়ী, শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোর মধ্যে লাইলাতুল কদর থাকার সম্ভাবনা বেশি, যা হাজার মাসের চেয়েও বেশি বরকতময়। এই বিশেষ রাতের বরকত লাভের আশায় অনেক মুসল্লি ইচ্ছাকৃতভাবে গ্র্যান্ড মসজিদে নামাজ আদায় করতে আসেন।
ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স বা মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফকে পাঠানোর কথা ভাবছেন।
ইরানের অভিজাত ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি বলেছে, তারা ইসরায়েলে একটি সামরিক গোয়েন্দা কেন্দ্র ও মোসাদের একটি অপারেশন পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে।
ইসরায়েলিরা গত শুক্রবার (১৩ জুন) থেকে দিন–রাতের বেশির ভাগ সময় ভূগর্ভস্থ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় (বাংকার) অবস্থান করছেন। ইরানের বিরুদ্ধে তেল আবিব প্রশাসন আগ্রাসী হামলা শুরু করার পর তেহরানও ইসরায়েলে প্রতিশোধমূলক পাল্টা হামলা চালাচ্ছে।
বলপ্রয়োগ করে ইরানে সরকার পরিবর্তন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ। তিনি বলেছেন, তেহরানে সরকার উৎখাতের চেষ্টা হবে একটি কৌশলগত ভুল।