বিডিজেন ডেস্ক
কুয়েতে আবাসন ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ গত দুই সপ্তাহে ৫০৯ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একই অভিযোগে দেশটি থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে আরও ৬৪৮ জন প্রবাসীকে।
কুয়েতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আজ শনিবার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আরব টাইমস কুয়েতের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সৌদ আল-সাবাহ কুয়েতে আবাসন এবং শ্রম আইন কার্যকর করার প্রচেষ্টা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন। গত ১ জানুয়ারি থেকে ১৩ পর্যন্ত কুয়েতে অভিযান চালিয়ে আবাসন আইন ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ৫০৯ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া দেশটি থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে আরও ৬৪৮ জন প্রবাসীকে।
কুয়েতের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। এরমধ্যে প্রবাসী ৩৩ লাখ। সম্প্রতি কুয়েত সরকার জানায়, বিভিন্ন অভিযোগে ২০২৪ সালে ৩৫ হাজার প্রবাসীকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর আগে ২০২৩ সালেও কুয়েত থেকে ৪২ হাজার প্রবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এটি কুয়েত সরকারের বৃহত্তর উদ্যোগের অংশ। জনসংখ্যায় সামঞ্জস্য আনার পাশাপাশি আবাসিক ও শ্রম আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়াই হলো এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
কুয়েতে আবাসন ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ গত দুই সপ্তাহে ৫০৯ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একই অভিযোগে দেশটি থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে আরও ৬৪৮ জন প্রবাসীকে।
কুয়েতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আজ শনিবার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আরব টাইমস কুয়েতের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সৌদ আল-সাবাহ কুয়েতে আবাসন এবং শ্রম আইন কার্যকর করার প্রচেষ্টা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন। গত ১ জানুয়ারি থেকে ১৩ পর্যন্ত কুয়েতে অভিযান চালিয়ে আবাসন আইন ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ৫০৯ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া দেশটি থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে আরও ৬৪৮ জন প্রবাসীকে।
কুয়েতের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। এরমধ্যে প্রবাসী ৩৩ লাখ। সম্প্রতি কুয়েত সরকার জানায়, বিভিন্ন অভিযোগে ২০২৪ সালে ৩৫ হাজার প্রবাসীকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর আগে ২০২৩ সালেও কুয়েত থেকে ৪২ হাজার প্রবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এটি কুয়েত সরকারের বৃহত্তর উদ্যোগের অংশ। জনসংখ্যায় সামঞ্জস্য আনার পাশাপাশি আবাসিক ও শ্রম আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়াই হলো এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মুখে ইরান থেকে নিজ দেশের নাগরিকদের সরিয়ে নিতে শুরু করেছে চীন।
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) বলছে, তারা মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে ইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ ছুড়েছে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান কখনোই জায়নবাদীদের [ইসরায়েল] সঙ্গে আপস করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া একাধিক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের সঙ্গে যৌথভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর কথা ভাবছেন।