বিডিজেন ডেস্ক
ভূমধ্যসাগর থেকে উদ্ধার হওয়া ৫৮ জন বাংলাদেশি ও মিসরীয় নাগরিক নিয়ে ১৮ দিন ধরে ইতালির সমুদ্রবন্দরে আটকে আছে অভিবাসী উদ্ধারকারী জাহাজ ‘মারে ইউয়োনিয়ো’।
ঢাকার বিডিনিউজ২৪ডটকমের খবর অনুযায়ী, সম্প্রতি তারা ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি প্রবেশের উদ্দেশ্যে লিবিয়া থেকে যাত্রা শুরু করেছিল বলে ‘লা রিপাবলিকা’ ও ‘এএনএসএ’সহ ইতালির স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়।
তবে উদ্ধার হওয়া এই দুই দেশের নাগরিকেরা ‘নিরাপদ দেশের’ বাসিন্দা হওয়ায় এখনো তাদের ইতালির বন্দরে নামার অনুমতি দেয়নি ইতালি সরকার।
এদিকে ভূমধ্যসাগর থেকে ‘নিরাপদ দেশের’ নাগরিকদের উদ্ধার করে ইতালিতে আনার দায়ে আবারও জাহাজটিকে জরিমানা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। এ নিয়ে একই অভিযোগে মোট তিনবার জরিমানা করা হলো জাহাজটিকে।
বিডিনিউজ২৪ডটকমের খবরে বলা হয়, সম্প্রতি ইতালির করা ‘নিরাপদ দেশের’ তালিকায় ১৯টি দেশের সঙ্গে নাম উঠে আসে বাংলাদেশের। যেসব দেশে যুদ্ধ নেই বা দেশের অধিকাংশ মানুষ নিরাপদ এবং দেশত্যাগের মতো কোন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি, এসব দেশকে ‘নিরাপদ দেশ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে ইতালি সরকার। আর এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের নামও।
নিয়মানুযায়ী এসব ‘নিরাপদ দেশের’ নাগরিকদের উদ্ধার করার পর আলবেনিয়ায় পাঠানোর কথা রয়েছে। পরে দ্রুত সময়ের মধ্যে সব প্রক্রিয়া শেষে যদি ওই নাগরিক ইতালিতে প্রবেশের অনুমতি পায়, তাহলে তাকে ইতালিতে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে, অথবা নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর বিধান রয়েছে।
এর ধারাবাহিকতায় দুই সপ্তাহ আগে ১০ বাংলাদেশি ও ৬ মিসরীয় নাগরিককে আলবেনিয়ায় পাঠানো হয়। এ বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় আদালতে অভিযোগ করে মানবাধিকার কমিশন ও বামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো। পরে ইইউ আদালতের নির্দেশে তাদের আবারও ইতালির বারি শহরে নেওয়া হয়।
সম্প্রতি ইতালির আদালত থেকে এক বাংলাদেশিকে বৈধতা না দেওয়ার সিদ্ধান্তের পর, ইইউ আদালতে আপিল করে বৈধতা পান তিনি। এ বিষয়টি নিয়ে আবারও আলোচনা শুরু হয় ইতালির আঞ্চলিক আদালত প্রাঙ্গণে।
জানা গেছে, ওই বাংলাদেশি ইতালিতে থাকার আবেদন করলে তার আবেদন বাতিল করে দেয় ইতালির বলোনিয়া শহরের আদালত। তবে তিনি বিষয়টি নিয়ে ইইউ আদালতে আপিল করলে তার আবেদন গ্রহণযোগ্য হয়। এতে তিনি বৈধভাবে ইতালিতে থাকার অনুমতি পান।
এ বিষয়ে অভিবাসন বিশেষজ্ঞ ইতালিপ্রবাসী মাহফুজুর রহমান বিডিনিউজ২৪ডটকমকে বলেন, ‘ইতালির আদালত ও ইইউ আদালত দুই ধরনের বক্তব্য দিয়েছে৷ ইতালির আদালত বলছে যে, দেশে অধিকাংশ নাগরিক নিরাপদ। সেটিকেই তারা নিরাপদ দেশ হিসেবে বিবেচনা করবে। অপরদিকে ইইউ আদালত সংখ্যালঘুসহ সব বিষয়ে যুক্তি উপস্থাপন করছে।’
তবে বলোনিয়া আদালত থেকে এক চিঠির মাধ্যমে ‘নিরাপদ দেশের’ নাগরিক ওই বাংলাদেশি কেন ইতালিতে থাকার অনুমতি পাবে এবং কোন কোন দিক থেকে তারা একটি দেশকে ‘নিরাপদ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করবে জানতে চেয়ে ইইউ আদালতে চিঠি পাঠায়।
যদিও ইতালির সরকারের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, যদি কোনো দেশের অধিকাংশ মানুষ নিরাপদভাবে জীবন-যাপন করে থাকে, তাহলে সেই দেশটিকে ‘নিরাপদ দেশ’ হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
কিন্তু ইইউ আদালত বলছে, যে দেশে সংখ্যালঘু ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ নিরাপদ, কেবল সেসব দেশই ‘নিরাপদ দেশ’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবে। অধিকাংশ মানুষ নিরাপদ আছে কি না সেটি নয়, সবার জন্য নিরাপদ কি না সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সূত্র: বিডিনিউজ২৪ডটকম
ভূমধ্যসাগর থেকে উদ্ধার হওয়া ৫৮ জন বাংলাদেশি ও মিসরীয় নাগরিক নিয়ে ১৮ দিন ধরে ইতালির সমুদ্রবন্দরে আটকে আছে অভিবাসী উদ্ধারকারী জাহাজ ‘মারে ইউয়োনিয়ো’।
ঢাকার বিডিনিউজ২৪ডটকমের খবর অনুযায়ী, সম্প্রতি তারা ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি প্রবেশের উদ্দেশ্যে লিবিয়া থেকে যাত্রা শুরু করেছিল বলে ‘লা রিপাবলিকা’ ও ‘এএনএসএ’সহ ইতালির স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়।
তবে উদ্ধার হওয়া এই দুই দেশের নাগরিকেরা ‘নিরাপদ দেশের’ বাসিন্দা হওয়ায় এখনো তাদের ইতালির বন্দরে নামার অনুমতি দেয়নি ইতালি সরকার।
এদিকে ভূমধ্যসাগর থেকে ‘নিরাপদ দেশের’ নাগরিকদের উদ্ধার করে ইতালিতে আনার দায়ে আবারও জাহাজটিকে জরিমানা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। এ নিয়ে একই অভিযোগে মোট তিনবার জরিমানা করা হলো জাহাজটিকে।
বিডিনিউজ২৪ডটকমের খবরে বলা হয়, সম্প্রতি ইতালির করা ‘নিরাপদ দেশের’ তালিকায় ১৯টি দেশের সঙ্গে নাম উঠে আসে বাংলাদেশের। যেসব দেশে যুদ্ধ নেই বা দেশের অধিকাংশ মানুষ নিরাপদ এবং দেশত্যাগের মতো কোন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি, এসব দেশকে ‘নিরাপদ দেশ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে ইতালি সরকার। আর এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের নামও।
নিয়মানুযায়ী এসব ‘নিরাপদ দেশের’ নাগরিকদের উদ্ধার করার পর আলবেনিয়ায় পাঠানোর কথা রয়েছে। পরে দ্রুত সময়ের মধ্যে সব প্রক্রিয়া শেষে যদি ওই নাগরিক ইতালিতে প্রবেশের অনুমতি পায়, তাহলে তাকে ইতালিতে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে, অথবা নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর বিধান রয়েছে।
এর ধারাবাহিকতায় দুই সপ্তাহ আগে ১০ বাংলাদেশি ও ৬ মিসরীয় নাগরিককে আলবেনিয়ায় পাঠানো হয়। এ বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় আদালতে অভিযোগ করে মানবাধিকার কমিশন ও বামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো। পরে ইইউ আদালতের নির্দেশে তাদের আবারও ইতালির বারি শহরে নেওয়া হয়।
সম্প্রতি ইতালির আদালত থেকে এক বাংলাদেশিকে বৈধতা না দেওয়ার সিদ্ধান্তের পর, ইইউ আদালতে আপিল করে বৈধতা পান তিনি। এ বিষয়টি নিয়ে আবারও আলোচনা শুরু হয় ইতালির আঞ্চলিক আদালত প্রাঙ্গণে।
জানা গেছে, ওই বাংলাদেশি ইতালিতে থাকার আবেদন করলে তার আবেদন বাতিল করে দেয় ইতালির বলোনিয়া শহরের আদালত। তবে তিনি বিষয়টি নিয়ে ইইউ আদালতে আপিল করলে তার আবেদন গ্রহণযোগ্য হয়। এতে তিনি বৈধভাবে ইতালিতে থাকার অনুমতি পান।
এ বিষয়ে অভিবাসন বিশেষজ্ঞ ইতালিপ্রবাসী মাহফুজুর রহমান বিডিনিউজ২৪ডটকমকে বলেন, ‘ইতালির আদালত ও ইইউ আদালত দুই ধরনের বক্তব্য দিয়েছে৷ ইতালির আদালত বলছে যে, দেশে অধিকাংশ নাগরিক নিরাপদ। সেটিকেই তারা নিরাপদ দেশ হিসেবে বিবেচনা করবে। অপরদিকে ইইউ আদালত সংখ্যালঘুসহ সব বিষয়ে যুক্তি উপস্থাপন করছে।’
তবে বলোনিয়া আদালত থেকে এক চিঠির মাধ্যমে ‘নিরাপদ দেশের’ নাগরিক ওই বাংলাদেশি কেন ইতালিতে থাকার অনুমতি পাবে এবং কোন কোন দিক থেকে তারা একটি দেশকে ‘নিরাপদ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করবে জানতে চেয়ে ইইউ আদালতে চিঠি পাঠায়।
যদিও ইতালির সরকারের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, যদি কোনো দেশের অধিকাংশ মানুষ নিরাপদভাবে জীবন-যাপন করে থাকে, তাহলে সেই দেশটিকে ‘নিরাপদ দেশ’ হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
কিন্তু ইইউ আদালত বলছে, যে দেশে সংখ্যালঘু ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ নিরাপদ, কেবল সেসব দেশই ‘নিরাপদ দেশ’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবে। অধিকাংশ মানুষ নিরাপদ আছে কি না সেটি নয়, সবার জন্য নিরাপদ কি না সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সূত্র: বিডিনিউজ২৪ডটকম
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।