
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবের রিয়াদে মর্যাদাপূর্ণ ‘গ্লোবাল হারমনি ২’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) শুরু হচ্ছে ‘বাংলাদেশ কালচার’ সেগমেন্ট। এতে প্রদর্শিত হবে বাংলাদেশের প্রাণবন্ত ও বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও জীবনধারা।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে ৫টায় ‘বাংলাদেশ কালচার’ সেগমেন্ট শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
উচ্চপর্যায়ের এই আয়োজনে সৌদি আরবে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জীবনযাত্রার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হবে, যা দর্শনার্থীদের বাংলাদেশের ঐতিহ্য, শিল্প ও সংস্কৃতির এক বর্ণিল ঝলক উপহার দেবে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন খ্যাতিমান শিল্পী, তারকা ও প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের অংশগ্রহণে সাজানো হয়েছে এক বহুমাত্রিক অনুষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক আসিফ আকবর ও অভিনেত্রী দিঘি। তারা চার দিনব্যাপী আল-সুয়াইদি পার্কে আয়োজিত এ উৎসবে সংগীত পরিবেশনার মাধ্যমে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিচয় উদযাপন করবেন।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
শিল্পীরা দেশীয় শিল্প ও নাট্যকলার নানা দিক তুলে ধরে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপস্থাপন করবেন, যা বাংলাদেশের শিল্পসৌন্দর্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে।
গত বছর এই আয়োজনে অংশ নিয়েছিলেন বাংলাদেশের কিংবদন্তি রক গায়ক নগর বাউল জেমস, ডিজে সোনিকা এবং জনপ্রিয় শিল্পী হাবিব ওয়াহিদ, পুষি ও বিউটি খান। রিয়াদে জেমসের প্রথম পরিবেশনা ছিল সেই আসরের প্রধান আকর্ষণ।
‘গ্লোবাল হারমনি’ উদ্যোগের অধীনে ৪৯ দিনের এই আয়োজনে মোট ১৪টি দেশের সংস্কৃতি সপ্তাহ উদ্যাপন করা হচ্ছে।
এই কর্মসূচি সৌদি আরবের সংস্কৃতি ও সভ্যতার বৈচিত্র্যকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরার পাশাপাশি পারস্পরিক সংস্কৃতি ও বোঝাপড়া বৃদ্ধির বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে, যা রিয়াদকে একটি বৈশ্বিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সৌদি তথ্য মন্ত্রণালয় সম্প্রতি ‘গ্লোবাল হারমনি ২’–এর আরেকটি অধ্যায় হিসেবে ‘ইন্ডিয়ান কালচারাল উইক’ শেষ করেছে।
ওই আয়োজনে দুই লাখেরও বেশি দর্শনার্থী অংশ নেয়। সেখানে সৌদি আরব ও ভারতের গভীর ঐতিহাসিক সম্পর্ক প্রতিফলিত করে এমন শিল্প ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপস্থাপন করা হয়, যা রিয়াদের ক্রমবর্ধমান সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতীক হয়ে ওঠে।
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য পূরণের অংশ হিসেবে ‘কোয়ালিটি অব লাইফ প্রোগ্রাম’-এর আওতায় আয়োজিত ভারতীয় সংস্কৃতি সপ্তাহে অংশ নিয়েছিলেন ১০০ জনেরও বেশি ভারতীয় শিল্পী, যারা নাট্য, শিল্প ও ঐতিহ্যবিষয়ক পরিবেশনা উপস্থাপন করেন।
ইভেন্টে বিভিন্ন অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী শিল্প, হস্তশিল্প, খাবার ও রীতিনীতি প্রদর্শন করে এমন ইন্টারঅ্যাকটিভ প্যাভিলিয়নও ছিল, যা কূটনীতিক, সংস্কৃতিকর্মী এবং বিপুলসংখ্যক নাগরিক, প্রবাসী ও ভারতীয় সম্প্রদায়ের সদস্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
সপ্তাহের সমাপ্তি ঘটে ভারতীয় দলগুলোর প্রাণবন্ত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে, যেখানে দর্শকদের উচ্ছ্বসিত অংশগ্রহণ ও করতালিতে মুখর হয়ে ওঠে অনুষ্ঠানস্থল—যা সৌদি আরবের লালিত সংস্কৃতি বিনিময়ের চেতনার প্রতিফলন ঘটায়।

সৌদি আরবের রিয়াদে মর্যাদাপূর্ণ ‘গ্লোবাল হারমনি ২’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) শুরু হচ্ছে ‘বাংলাদেশ কালচার’ সেগমেন্ট। এতে প্রদর্শিত হবে বাংলাদেশের প্রাণবন্ত ও বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও জীবনধারা।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে ৫টায় ‘বাংলাদেশ কালচার’ সেগমেন্ট শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
উচ্চপর্যায়ের এই আয়োজনে সৌদি আরবে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জীবনযাত্রার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হবে, যা দর্শনার্থীদের বাংলাদেশের ঐতিহ্য, শিল্প ও সংস্কৃতির এক বর্ণিল ঝলক উপহার দেবে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন খ্যাতিমান শিল্পী, তারকা ও প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের অংশগ্রহণে সাজানো হয়েছে এক বহুমাত্রিক অনুষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক আসিফ আকবর ও অভিনেত্রী দিঘি। তারা চার দিনব্যাপী আল-সুয়াইদি পার্কে আয়োজিত এ উৎসবে সংগীত পরিবেশনার মাধ্যমে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিচয় উদযাপন করবেন।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
শিল্পীরা দেশীয় শিল্প ও নাট্যকলার নানা দিক তুলে ধরে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপস্থাপন করবেন, যা বাংলাদেশের শিল্পসৌন্দর্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে।
গত বছর এই আয়োজনে অংশ নিয়েছিলেন বাংলাদেশের কিংবদন্তি রক গায়ক নগর বাউল জেমস, ডিজে সোনিকা এবং জনপ্রিয় শিল্পী হাবিব ওয়াহিদ, পুষি ও বিউটি খান। রিয়াদে জেমসের প্রথম পরিবেশনা ছিল সেই আসরের প্রধান আকর্ষণ।
‘গ্লোবাল হারমনি’ উদ্যোগের অধীনে ৪৯ দিনের এই আয়োজনে মোট ১৪টি দেশের সংস্কৃতি সপ্তাহ উদ্যাপন করা হচ্ছে।
এই কর্মসূচি সৌদি আরবের সংস্কৃতি ও সভ্যতার বৈচিত্র্যকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরার পাশাপাশি পারস্পরিক সংস্কৃতি ও বোঝাপড়া বৃদ্ধির বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে, যা রিয়াদকে একটি বৈশ্বিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সৌদি তথ্য মন্ত্রণালয় সম্প্রতি ‘গ্লোবাল হারমনি ২’–এর আরেকটি অধ্যায় হিসেবে ‘ইন্ডিয়ান কালচারাল উইক’ শেষ করেছে।
ওই আয়োজনে দুই লাখেরও বেশি দর্শনার্থী অংশ নেয়। সেখানে সৌদি আরব ও ভারতের গভীর ঐতিহাসিক সম্পর্ক প্রতিফলিত করে এমন শিল্প ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপস্থাপন করা হয়, যা রিয়াদের ক্রমবর্ধমান সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতীক হয়ে ওঠে।
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য পূরণের অংশ হিসেবে ‘কোয়ালিটি অব লাইফ প্রোগ্রাম’-এর আওতায় আয়োজিত ভারতীয় সংস্কৃতি সপ্তাহে অংশ নিয়েছিলেন ১০০ জনেরও বেশি ভারতীয় শিল্পী, যারা নাট্য, শিল্প ও ঐতিহ্যবিষয়ক পরিবেশনা উপস্থাপন করেন।
ইভেন্টে বিভিন্ন অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী শিল্প, হস্তশিল্প, খাবার ও রীতিনীতি প্রদর্শন করে এমন ইন্টারঅ্যাকটিভ প্যাভিলিয়নও ছিল, যা কূটনীতিক, সংস্কৃতিকর্মী এবং বিপুলসংখ্যক নাগরিক, প্রবাসী ও ভারতীয় সম্প্রদায়ের সদস্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
সপ্তাহের সমাপ্তি ঘটে ভারতীয় দলগুলোর প্রাণবন্ত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে, যেখানে দর্শকদের উচ্ছ্বসিত অংশগ্রহণ ও করতালিতে মুখর হয়ে ওঠে অনুষ্ঠানস্থল—যা সৌদি আরবের লালিত সংস্কৃতি বিনিময়ের চেতনার প্রতিফলন ঘটায়।
জাপানের বৃহত্তর বরিশালবাসীদের সংগঠন বৃহত্তর বরিশাল সোসাইটি, জাপানের নবগঠিত কমিটি ও নতুন সদস্যদের সংবর্ধনা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবে অনুমোদন ছাড়া কোনো সভা-সমাবেশ আয়োজন বা তাতে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
২ দিন আগে