
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির ম্যাসনিক সেন্টারে আজ বুধবার (১ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো ২০২৫।

স্থানীয় সময় দুপুরে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স ফিতা কেটে জাঁকজমকপূর্ণভাবে এই এক্সপোর উদ্বোধন করেন।

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম এই এক্সপোর আয়োজন করেছে।
ফোরামের প্রেসিডেন্ট আবদুল খান রতন ও সদস্যের সঙ্গে নিয়ে প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স প্রদর্শনীর বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।

এক্সপোর উদ্বোধনী পর্বে ছিল অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনা, অ্যাকনলেজমেন্ট অব কান্ট্রি ও স্বাগত বক্তব্য।

ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ব্রায়েন ললের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স, সিডনির বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল ড. শেলি সেলেহীন ও ফোরামের সভাপতি আবদুল খান রতন।

এক্সপোর প্রথম দিনের আয়োজন ছিল কর্মশালা ও প্যানেল আলোচনা।
দুপুরে অনুষ্ঠিত হয় ‘থ্রেডস অব অপরচ্যুনিটি: স্ট্রেংদেনিং অস্ট্রেলিয়া–বাংলাদেশ পার্টনারশিপ ইন গার্মেন্টস অ্যান্ড টেক্সটাইলস’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনা।

এতে বক্তব্য দেন নিউ সাউথ ওয়েলসের শ্যাডোমন্ত্রী মার্ক কুরে, স্প্যারো গ্রুপের চেয়ারম্যান শোভন ইসলাম, এসএমই ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মুশফিকুর রহমান ও বেন কারসন।

বিকেলে ‘এগ্রি–ইনোভেশন অ্যান্ড টেকনোলজি ট্রান্সফার: ড্রাইভিং প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড ফুড সিকিউরিটি’ শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন শ্যাডোমন্ত্রী অ্যালেক্স হক, অস্ট্রেলিয়ান কটন শিপার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিইও জুলস উইলিস ও পিআরএন গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক রাশেদুল হাসান।

দুই দিনব্যাপী এই এক্সপোতে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে। এর আগে গতকাল ঢাকা থেকে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা এক্সপোতে যোগ দিতে সিডনি এসে পৌঁছান।

এই এক্সপো অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ও বিনিয়োগ সম্ভাবনাকে আরও জোরদার করবে বলে আশা আয়োজকদের।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির ম্যাসনিক সেন্টারে আজ বুধবার (১ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো ২০২৫।

স্থানীয় সময় দুপুরে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স ফিতা কেটে জাঁকজমকপূর্ণভাবে এই এক্সপোর উদ্বোধন করেন।

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম এই এক্সপোর আয়োজন করেছে।
ফোরামের প্রেসিডেন্ট আবদুল খান রতন ও সদস্যের সঙ্গে নিয়ে প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স প্রদর্শনীর বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।

এক্সপোর উদ্বোধনী পর্বে ছিল অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনা, অ্যাকনলেজমেন্ট অব কান্ট্রি ও স্বাগত বক্তব্য।

ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ব্রায়েন ললের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স, সিডনির বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল ড. শেলি সেলেহীন ও ফোরামের সভাপতি আবদুল খান রতন।

এক্সপোর প্রথম দিনের আয়োজন ছিল কর্মশালা ও প্যানেল আলোচনা।
দুপুরে অনুষ্ঠিত হয় ‘থ্রেডস অব অপরচ্যুনিটি: স্ট্রেংদেনিং অস্ট্রেলিয়া–বাংলাদেশ পার্টনারশিপ ইন গার্মেন্টস অ্যান্ড টেক্সটাইলস’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনা।

এতে বক্তব্য দেন নিউ সাউথ ওয়েলসের শ্যাডোমন্ত্রী মার্ক কুরে, স্প্যারো গ্রুপের চেয়ারম্যান শোভন ইসলাম, এসএমই ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মুশফিকুর রহমান ও বেন কারসন।

বিকেলে ‘এগ্রি–ইনোভেশন অ্যান্ড টেকনোলজি ট্রান্সফার: ড্রাইভিং প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড ফুড সিকিউরিটি’ শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন শ্যাডোমন্ত্রী অ্যালেক্স হক, অস্ট্রেলিয়ান কটন শিপার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিইও জুলস উইলিস ও পিআরএন গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক রাশেদুল হাসান।

দুই দিনব্যাপী এই এক্সপোতে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে। এর আগে গতকাল ঢাকা থেকে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা এক্সপোতে যোগ দিতে সিডনি এসে পৌঁছান।

এই এক্সপো অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ও বিনিয়োগ সম্ভাবনাকে আরও জোরদার করবে বলে আশা আয়োজকদের।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের রাজধানী সিডনিতে সানডে মাদরাসা ও হিফজুল কোরআন প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা ও আনন্দদায়ক শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে স্পোর্টস ও ফান অ্যাকটিভিটি ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দিনটির বিশেষ আকর্ষণ ছিল সিডনিপ্রবাসী মোক্তার হোসেনের ঝালমুড়ির স্টল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোলে মাস্টার্স করা এই প্রবাসী বাংলাদেশির তৈরি ঝালমুড়ি স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়। অনুষ্ঠানে তার হাতে তৈরি ঝালমুড়ি বিক্রিতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
কানাডার টরোন্টোয় ঢাকা ইউনিভার্সিটি ফোরাম আগামী শনিবার (৮ নভেম্বর) আয়োজন করছে এক অনুপ্রেরণামূলক ক্যারিয়ার সেমিনার। এই ক্যারিয়ার সেমিনারে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
ঘড়ি এক ঘণ্টা পেছানোয় শনিবার রাতের দৈর্ঘ্য এক ঘণ্টা বেশি হয়েছে। আজ থেকে সকালে সূর্যের আলো এক ঘণ্টা আগে দেখা যাবে, কিন্তু সন্ধ্যায় সূর্যাস্ত হবে এক ঘণ্টা আগে। অর্থাৎ, অফিস বা কাজ শেষে দিনের আলো ফুরিয়ে যাবে দ্রুত।