বিডিজেন ডেস্ক
গত রোববার ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি নিয়ন্ত্রিত হুদেইদা বন্দরে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। অভিযোগ উঠেছে,এসময় সৌদি আরবের আকাশপথ ব্যবহার করে জ্বালানি সংগ্রহ করে ইসরায়েল। যদিও দেশ দুটির মধ্যে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। একটি জ্বালানিবাহী উড়োজাহাজ থেকে ভিডিওটি ধারণ করা হয়। বোয়িং ৭০৭ উড়োজাহাজ থেকে যখন ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান জ্বালানি সংগ্রহ করছিল তখন দেখা যায়, নিচে লোহিত সাগর এবং মরুভূমির উপকূলরেখা।
এই হামলায় ইসরায়েলি বাহিনী এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে হামলা চালায়। ভিডিওটি দেখে অনেকেই ধারণা করছেন, সৌদির উত্তর-পশ্চিমে আল-হুমিদাহ নামক স্থান থেকে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান জ্বালানি সংগ্রহ করেছে।
এনিয়ে এক নেটিজেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লেখেন, ‘ইয়েমেনে বোমা ফেলার সময় ইসরায়েল সৌদি আরবের আকাশসীমা জ্বালানি নেওয়ার জন্য ব্যবহার করেছিল। এতে আমি বিস্মিত নই।’
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ আরব এ ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে পারেনি। তবে ইয়েমেন হামলার মিশনে থাকা একজন সিএনএন প্রতিবেদকের বর্ণনায় ইসরায়েল সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করেছে বলে প্রমাণ মিলেছে।
সিএনএনের আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সম্পাদক নিক রবার্টসন বলেন, ‘সৌদি আরবের অ্যাম্বার মরুভূমি আমার ডানদিকে, মিসরের উপকূল আমার বাম দিকে।’
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাঝ-আকাশ থেকে জ্বালানি সংগ্রহ করা ছাড়া ইসরায়েলি বাহিনী হুতি নিয়ন্ত্রিত বন্দরটিকে হামলা চালাতে পারত না।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে হুতি বিদ্রোহীরা রাজধানী সানা দখল করার পর প্রায় এক দশক ধরে সৌদি-সমর্থিত ইয়েমেনি সরকারের সঙ্গে হুতিদের একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয়েছে।
ইয়েমেনে ইসরায়েলের হামলার কারণে মধ্যপ্রাচ্য সংকট আরও গভীর হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
গাজা যুদ্ধ শুরুর পর ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একাত্মতার প্রকাশ করে হুতিরা ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। পাশপাশি ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট জাহাজগুলোকে লক্ষ্য করে হামলাও চালিয়েছে হুতিরা।
গত রোববার ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি নিয়ন্ত্রিত হুদেইদা বন্দরে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। অভিযোগ উঠেছে,এসময় সৌদি আরবের আকাশপথ ব্যবহার করে জ্বালানি সংগ্রহ করে ইসরায়েল। যদিও দেশ দুটির মধ্যে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। একটি জ্বালানিবাহী উড়োজাহাজ থেকে ভিডিওটি ধারণ করা হয়। বোয়িং ৭০৭ উড়োজাহাজ থেকে যখন ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান জ্বালানি সংগ্রহ করছিল তখন দেখা যায়, নিচে লোহিত সাগর এবং মরুভূমির উপকূলরেখা।
এই হামলায় ইসরায়েলি বাহিনী এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে হামলা চালায়। ভিডিওটি দেখে অনেকেই ধারণা করছেন, সৌদির উত্তর-পশ্চিমে আল-হুমিদাহ নামক স্থান থেকে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান জ্বালানি সংগ্রহ করেছে।
এনিয়ে এক নেটিজেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লেখেন, ‘ইয়েমেনে বোমা ফেলার সময় ইসরায়েল সৌদি আরবের আকাশসীমা জ্বালানি নেওয়ার জন্য ব্যবহার করেছিল। এতে আমি বিস্মিত নই।’
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ আরব এ ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে পারেনি। তবে ইয়েমেন হামলার মিশনে থাকা একজন সিএনএন প্রতিবেদকের বর্ণনায় ইসরায়েল সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করেছে বলে প্রমাণ মিলেছে।
সিএনএনের আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সম্পাদক নিক রবার্টসন বলেন, ‘সৌদি আরবের অ্যাম্বার মরুভূমি আমার ডানদিকে, মিসরের উপকূল আমার বাম দিকে।’
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাঝ-আকাশ থেকে জ্বালানি সংগ্রহ করা ছাড়া ইসরায়েলি বাহিনী হুতি নিয়ন্ত্রিত বন্দরটিকে হামলা চালাতে পারত না।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে হুতি বিদ্রোহীরা রাজধানী সানা দখল করার পর প্রায় এক দশক ধরে সৌদি-সমর্থিত ইয়েমেনি সরকারের সঙ্গে হুতিদের একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয়েছে।
ইয়েমেনে ইসরায়েলের হামলার কারণে মধ্যপ্রাচ্য সংকট আরও গভীর হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
গাজা যুদ্ধ শুরুর পর ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একাত্মতার প্রকাশ করে হুতিরা ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। পাশপাশি ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট জাহাজগুলোকে লক্ষ্য করে হামলাও চালিয়েছে হুতিরা।
তাঁর ক্যারিয়ারে প্রশংসিত ও জনপ্রিয় ছবির সংখ্যাও কম নয়। ৩৩ বছরের দীর্ঘ পথচলা। তবু এত দিন অধরা ছিল জাতীয় স্বীকৃতি। অবশেষে এল সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত। শুক্রবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যায় ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার সম্মানে ভূষিত হলেন বলিউডের ‘বাদশা’ শাহরুখ খান।
সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) থেকে ইসরায়েল তাদের বেশির ভাগ কূটনৈতিক কর্মী ফিরিয়ে আনছে। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল (এনএসসি) উপসাগরীয় দেশটিতে ইসরায়েলিদের জন্য ভ্রমণ সতর্কতা হালনাগাদ করার পর এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে।
আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি।
মালয়েশিয়ার পূর্ব উপকূলীয় মহাসড়কে (ইস্ট কোস্ট হাইওয়ে) মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে তিন বাংলাদেশি নাগরিক। আহত হয়েছে আরও দুজন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যায় কুয়ানতান শহরের কাছে মহাসড়কের কিলোমিটার ২০০ দশমিক ৮ নম্বর পয়েন্ট পিলারের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।