
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে আধ্যাত্মিক ও মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে খতমে হিফজুল কোরআন ও আলিমিয়্যাহ (ইসলামিক স্টাডিজ) গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান। এতে হিফজুল কোরআন ও আলিমিয়্যাহ সম্পন্নকারী হাফিজ মাওলানা মো. ফাখরুল ইসলামকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে (এএমডব্লিউসি) এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।

এএমডব্লিউসির সভাপতি ড. আনিসুল আফসারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রখ্যাত আলেম, শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থী এবং কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত ও শুভেচ্ছা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির সূচনা হয়। এরপর আগত অতিথি মাশায়েখদের আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা জানানো হয়। তাদের মধ্যে ছিলেন শায়খ রিদওয়ান রাফি, শায়খ উমর আলড্রেড, শায়খ আমিন আহমেদ, শায়খ হামিদুল্লাহ প্রমুখ।
হাফেজ মাওলানা আবদুল হাদি তানভির (ইমাম, এএমডব্লিউসি) তার বক্তব্যে কোরআনের প্রতি নিবেদনের ফজিলত ও হিফজে কোরআনের মাহাত্ম্য তুলে ধরেন।

শায়খ রিদওয়ান রাফি ‘ইলমের অনুপ্রেরণা ও আজীবন শিক্ষার গুরুত্ব’ বিষয়ে আলোকপাত করেন।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল হাফেজ মাওলানা ফাখরুল ইসলামের শেষ সাবাক তিলাওয়াত। এর মাধ্যমে তার হিফজুল কোরআন সম্পন্নের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে মদিনা কোরআন একাডেমির (এমকিউএ) শায়খ আহমদ হাজ্জাজ আহমেদ ইউসুফ অনলাইনে দোয়া খতম পরিচালনা করেন। একাডেমির পক্ষ থেকে জানানো হয়, কোরআন হিফজকারীরা হলেন ‘দিব্য জ্যোতির বাহক’, যাদের জীবন ও চরিত্রে কোরআনের আলো প্রতিফলিত হওয়া উচিত।

এরপর মিশকাতুল মাসাবিহ থেকে হাদিস পাঠ ও ঐতিহ্যবাহী আমামাহ (পাগড়ি) অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। যা আলিমিয়্যাহ শিক্ষার সমাপ্তি ও ‘মাওলানা’ উপাধির প্রতীকী স্বীকৃতি হিসেবে প্রদান করা হয়। দারুল উলুম অনলাইনের (ডুইউও) পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আলিমিয়্যাহ সনদ প্রদান করা হয়।
ডুইউওর প্রতিষ্ঠাতা মুফতি ইয়াসির নাদিম আল ওয়াজিদি তার বার্তায় বলেন, “জ্ঞান অধ্যয়নের মাধ্যমে বৃদ্ধি পায় এবং শিক্ষাদানের মাধ্যমে আলোকিত হয়।” তিনি মাওলানা ফাখরুল ইসলামকে অভিনন্দন জানিয়ে নিয়মিত অধ্যয়ন ও শিক্ষাদানের আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে শায়খ রিদওয়ান রাফির পরিচালনায় দোয়া ও মাগরিব নামাজের মাধ্যমে। পরে সকল অতিথির জন্য নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
এই অনুষ্ঠানটি ছিল সিডনির মুসলিম কমিউনিটির জন্য এক স্মরণীয় মাইলফলক যেখানে হাফিজ মাওলানা মো. ফাখরুল ইসলামের হিফজ ও আলিমিয়্যাহ সম্পন্নের গৌরবময় অর্জন পরিবার, ওস্তাদ, মাশায়েখ, স্বেচ্ছাসেবক ও এএমডব্লিউসির সার্বিক সহযোগিতায় উদ্যাপিত হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে আধ্যাত্মিক ও মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে খতমে হিফজুল কোরআন ও আলিমিয়্যাহ (ইসলামিক স্টাডিজ) গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান। এতে হিফজুল কোরআন ও আলিমিয়্যাহ সম্পন্নকারী হাফিজ মাওলানা মো. ফাখরুল ইসলামকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে (এএমডব্লিউসি) এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।

এএমডব্লিউসির সভাপতি ড. আনিসুল আফসারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রখ্যাত আলেম, শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থী এবং কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত ও শুভেচ্ছা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির সূচনা হয়। এরপর আগত অতিথি মাশায়েখদের আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা জানানো হয়। তাদের মধ্যে ছিলেন শায়খ রিদওয়ান রাফি, শায়খ উমর আলড্রেড, শায়খ আমিন আহমেদ, শায়খ হামিদুল্লাহ প্রমুখ।
হাফেজ মাওলানা আবদুল হাদি তানভির (ইমাম, এএমডব্লিউসি) তার বক্তব্যে কোরআনের প্রতি নিবেদনের ফজিলত ও হিফজে কোরআনের মাহাত্ম্য তুলে ধরেন।

শায়খ রিদওয়ান রাফি ‘ইলমের অনুপ্রেরণা ও আজীবন শিক্ষার গুরুত্ব’ বিষয়ে আলোকপাত করেন।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল হাফেজ মাওলানা ফাখরুল ইসলামের শেষ সাবাক তিলাওয়াত। এর মাধ্যমে তার হিফজুল কোরআন সম্পন্নের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে মদিনা কোরআন একাডেমির (এমকিউএ) শায়খ আহমদ হাজ্জাজ আহমেদ ইউসুফ অনলাইনে দোয়া খতম পরিচালনা করেন। একাডেমির পক্ষ থেকে জানানো হয়, কোরআন হিফজকারীরা হলেন ‘দিব্য জ্যোতির বাহক’, যাদের জীবন ও চরিত্রে কোরআনের আলো প্রতিফলিত হওয়া উচিত।

এরপর মিশকাতুল মাসাবিহ থেকে হাদিস পাঠ ও ঐতিহ্যবাহী আমামাহ (পাগড়ি) অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। যা আলিমিয়্যাহ শিক্ষার সমাপ্তি ও ‘মাওলানা’ উপাধির প্রতীকী স্বীকৃতি হিসেবে প্রদান করা হয়। দারুল উলুম অনলাইনের (ডুইউও) পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আলিমিয়্যাহ সনদ প্রদান করা হয়।
ডুইউওর প্রতিষ্ঠাতা মুফতি ইয়াসির নাদিম আল ওয়াজিদি তার বার্তায় বলেন, “জ্ঞান অধ্যয়নের মাধ্যমে বৃদ্ধি পায় এবং শিক্ষাদানের মাধ্যমে আলোকিত হয়।” তিনি মাওলানা ফাখরুল ইসলামকে অভিনন্দন জানিয়ে নিয়মিত অধ্যয়ন ও শিক্ষাদানের আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে শায়খ রিদওয়ান রাফির পরিচালনায় দোয়া ও মাগরিব নামাজের মাধ্যমে। পরে সকল অতিথির জন্য নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
এই অনুষ্ঠানটি ছিল সিডনির মুসলিম কমিউনিটির জন্য এক স্মরণীয় মাইলফলক যেখানে হাফিজ মাওলানা মো. ফাখরুল ইসলামের হিফজ ও আলিমিয়্যাহ সম্পন্নের গৌরবময় অর্জন পরিবার, ওস্তাদ, মাশায়েখ, স্বেচ্ছাসেবক ও এএমডব্লিউসির সার্বিক সহযোগিতায় উদ্যাপিত হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী ও তাদের দোসররা পরিকল্পিতভাবে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে, যার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করা।
সান ফ্রান্সিসকোতে এক সংবাদ সম্মেলনে বোন্টা বলেন, "কোনো প্রেসিডেন্ট প্রশাসন অভিবাসন আইন পুনরায় লিখতে পারে না। কোনো প্রেসিডেন্ট সরকারের সমান ক্ষমতাসম্পন্ন শাখা কংগ্রেসকে উপেক্ষা করতে পারেন না, সংবিধানকে উপেক্ষা করতে পারেন না, কিংবা আইনকেও অবজ্ঞা করতে পারেন না।"
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজের একজন মুখপাত্র বলেছেন, “আমরা বন্দাই বিচে নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। আশপাশের লোকজনকে নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করছি।”
গত শুক্রবার ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ওই বাংলাদেশিরা জোহানেসবার্গের ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। আগমনের পর যাত্রীদের তথ্য ও চলাচলের ধরন বিশ্লেষণ করে বিএমএ কর্মকর্তারা তাদের আচরণকে সন্দেহজনক হিসেবে চিহ্নিত করেন।