বিডিজেন ডেস্ক
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ইরানে হামলা চালানো থেকে বিরত থাকতে বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কারণ পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে আলোচনা চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে ওমান ও ইতালিতে বেশ কয়েক দফায় দেশ ২টির মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
খবর কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা ও বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প জানান, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ইরানের ওপর সামরিক হামলা না চালানোর জন্য বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি নেতানিয়াহুকে বলেছি, এখনই হামলা করা ঠিক হবে না, কারণ আমরা সমাধানের খুব কাছাকাছি চলে এসেছি।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর পরিকল্পনা আছে তাদের। তবে ইরানও পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে জানায়, হামলা হলে কঠোর জবাব দেওয়া হবে।
ওমান ও ইতালিতে কয়েক দফা বৈঠকের পর এখন ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নতুন করে চুক্তির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। রয়টার্সকে ২ ইরানি কর্মকর্তা জানান, যুক্তরাষ্ট্র যদি ইরানের জব্দ করা অর্থ ছেড়ে দেয় এবং বেসামরিক উদ্দেশ্যে ইউরেনিয়াম পরিশোধনের অধিকার মেনে নেয় তাহলে ইরান এক বছরের জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ রাখতে পারে।
এদিকে জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষণ সংস্থার (আইএইএ) প্রধান রাফায়েল মারিয়ানো গ্রোসি জানান, ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনার ফল এখনো অনিশ্চিত। তবে আলোচনার অব্যাহত থাকা ইতিবাচক বিষয়। এটি দুই পক্ষের মধ্যে সমাধানে পৌঁছানোর ইচ্ছার ইঙ্গিত দেয়।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ইরানে হামলা চালানো থেকে বিরত থাকতে বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কারণ পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে আলোচনা চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে ওমান ও ইতালিতে বেশ কয়েক দফায় দেশ ২টির মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
খবর কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা ও বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প জানান, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ইরানের ওপর সামরিক হামলা না চালানোর জন্য বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি নেতানিয়াহুকে বলেছি, এখনই হামলা করা ঠিক হবে না, কারণ আমরা সমাধানের খুব কাছাকাছি চলে এসেছি।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর পরিকল্পনা আছে তাদের। তবে ইরানও পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে জানায়, হামলা হলে কঠোর জবাব দেওয়া হবে।
ওমান ও ইতালিতে কয়েক দফা বৈঠকের পর এখন ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নতুন করে চুক্তির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। রয়টার্সকে ২ ইরানি কর্মকর্তা জানান, যুক্তরাষ্ট্র যদি ইরানের জব্দ করা অর্থ ছেড়ে দেয় এবং বেসামরিক উদ্দেশ্যে ইউরেনিয়াম পরিশোধনের অধিকার মেনে নেয় তাহলে ইরান এক বছরের জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ রাখতে পারে।
এদিকে জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষণ সংস্থার (আইএইএ) প্রধান রাফায়েল মারিয়ানো গ্রোসি জানান, ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনার ফল এখনো অনিশ্চিত। তবে আলোচনার অব্যাহত থাকা ইতিবাচক বিষয়। এটি দুই পক্ষের মধ্যে সমাধানে পৌঁছানোর ইচ্ছার ইঙ্গিত দেয়।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।