বিডিজেন ডেস্ক
লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে ইসরায়েল।
দেশটির সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হিজবুল্লাহর সঙ্গে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়ার নির্দেশ দেবেন।
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে নিয়ে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সহিংসতায় আপাতত ইতি টানতে যাচ্ছে দেশটি।
তবে এর মানে এই না যে, হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ শেষ হয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলের।ইসরায়েলি এক কর্মকর্তা বলেন, 'আমরা জানি না এই যুদ্ধবিরতি কতদিন স্থায়ী হবে। এক মাস হতে পারে, এক বছরও হতে পারে।'
এদিকে লেবাননের সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার রয়টার্স জানিয়েছে, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনযত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধবিরতি চালুর চেষ্টা করছেন।
গত সপ্তাহেই যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে হিজবুল্লাহ ও লেবানন সরকার।
কিন্তু ১৮ নভেম্বর ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে দেওয়া এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে অভিযান চালিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।
বক্তৃতায় নেতানিয়াহু বলেন, 'কাগজে কী (প্রস্তাব) থাকবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। কাগজে (যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব) সই করা হলেও আমাদের (ইসরায়েল) উত্তরে আক্রমণ চালিয়ে যেতে হবে। যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হলেও সেটা মানার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না।'
সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে আক্রমণের মাত্রা বাড়িয়েছে ইসরায়েল। হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতাদের হত্যা করার পাশাপাশি দক্ষিণ লেবাননের কার্যত নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
জবাবে হিজবুল্লাহও পাল্টা আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। সোমবার ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনায় প্রায় ২৫০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে তারা।
আরও পড়ুন
লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে ইসরায়েল।
দেশটির সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হিজবুল্লাহর সঙ্গে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়ার নির্দেশ দেবেন।
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে নিয়ে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সহিংসতায় আপাতত ইতি টানতে যাচ্ছে দেশটি।
তবে এর মানে এই না যে, হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ শেষ হয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলের।ইসরায়েলি এক কর্মকর্তা বলেন, 'আমরা জানি না এই যুদ্ধবিরতি কতদিন স্থায়ী হবে। এক মাস হতে পারে, এক বছরও হতে পারে।'
এদিকে লেবাননের সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার রয়টার্স জানিয়েছে, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনযত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধবিরতি চালুর চেষ্টা করছেন।
গত সপ্তাহেই যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে হিজবুল্লাহ ও লেবানন সরকার।
কিন্তু ১৮ নভেম্বর ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে দেওয়া এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে অভিযান চালিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।
বক্তৃতায় নেতানিয়াহু বলেন, 'কাগজে কী (প্রস্তাব) থাকবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। কাগজে (যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব) সই করা হলেও আমাদের (ইসরায়েল) উত্তরে আক্রমণ চালিয়ে যেতে হবে। যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হলেও সেটা মানার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না।'
সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে আক্রমণের মাত্রা বাড়িয়েছে ইসরায়েল। হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতাদের হত্যা করার পাশাপাশি দক্ষিণ লেবাননের কার্যত নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
জবাবে হিজবুল্লাহও পাল্টা আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। সোমবার ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনায় প্রায় ২৫০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে তারা।
আরও পড়ুন
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।