বিডিজেন ডেস্ক
পবিত্র রমজান মাসে সৌদি আরবে খাবারের সংশ্লিষ্ট প্লাস্টিক ও কাগজের জিনিসপত্রের চাহিদা বাড়ছে। মানুষ খাবারের জন্য যখন একত্রিত হচ্ছেন তখন তারা এ সব পণ্য ব্যবহার করছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সৌদিতে সারাদিন রোজা রাখার পর পরিবারের লোকজন একত্রিত হন এবং একসঙ্গে খাবার খান। এ নিয়ে দেশটির দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। এ বছর সৌদিতে রোজা শুরু হয়েছে ১ মার্চ থেকে। রমজানে মূলত কাপ, প্লেট ও চামচের মতো জিনিসপত্রের বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ পবিত্র রমজানে রেস্তোরাঁ ও পরিবারগুলো এসব জিনিসপত্র ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে। যদিও এই সুযোগে কিছু দোকান মালিক পণ্যের দাম বাড়িয়েছেন।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, রমজানের আগে শাবান মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে কাগজের কাপের দাম ৪ রিয়াল বেড়েছে।
সৌদি সংবাদপত্র আল ওয়াতান জানিয়েছে, প্লাস্টিকের জিনিসপত্র বিশেষ করে প্লেটের দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে।
কাগজের পণ্যের বিক্রেতা মোহাম্মদ আল হারাবি বলেন, রমজানের প্রথম দিন থেকেই তার পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। রমজান মাসে পারিবারিক জমায়েতে এই পণ্যগুলো এত ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় যে এর দামও বেড়ে যায়।
পবিত্র রমজান মাসে সৌদি আরবে খাবারের সংশ্লিষ্ট প্লাস্টিক ও কাগজের জিনিসপত্রের চাহিদা বাড়ছে। মানুষ খাবারের জন্য যখন একত্রিত হচ্ছেন তখন তারা এ সব পণ্য ব্যবহার করছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সৌদিতে সারাদিন রোজা রাখার পর পরিবারের লোকজন একত্রিত হন এবং একসঙ্গে খাবার খান। এ নিয়ে দেশটির দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। এ বছর সৌদিতে রোজা শুরু হয়েছে ১ মার্চ থেকে। রমজানে মূলত কাপ, প্লেট ও চামচের মতো জিনিসপত্রের বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ পবিত্র রমজানে রেস্তোরাঁ ও পরিবারগুলো এসব জিনিসপত্র ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে। যদিও এই সুযোগে কিছু দোকান মালিক পণ্যের দাম বাড়িয়েছেন।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, রমজানের আগে শাবান মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে কাগজের কাপের দাম ৪ রিয়াল বেড়েছে।
সৌদি সংবাদপত্র আল ওয়াতান জানিয়েছে, প্লাস্টিকের জিনিসপত্র বিশেষ করে প্লেটের দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে।
কাগজের পণ্যের বিক্রেতা মোহাম্মদ আল হারাবি বলেন, রমজানের প্রথম দিন থেকেই তার পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। রমজান মাসে পারিবারিক জমায়েতে এই পণ্যগুলো এত ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় যে এর দামও বেড়ে যায়।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।