বিডিজেন ডেস্ক
ওমানে রমজানের রোজার সময় প্রকাশ্য স্থানে খাওয়া বা পান করার দায়ে তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম অ্যারাবিয়ান ডেইলির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ওমানি পেনাল কোড বা দণ্ডবিধি অনুসারে এই শাস্তি দেওয়া হবে। রমজানের শেষ পর্যন্ত এই আইন কার্যকর থাকবে। সাধারণত আরব দেশগুলোর মত ওমানও প্রকাশ্যে রোজা ভঙ্গ করা একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে।
ওমানের আইনজীবী সালাহ খলিফা আল-মাকবালি জানান, রোজার সময় জনসমক্ষে খাবার বা পানীয় গ্রহণকারী ব্যক্তিদের সর্বনিম্ন ১০ দিন থেকে সর্বোচ্চ তিন মাস পর্যন্ত জেলের শাস্তি হতে পারে। ওমানি পেনাল কোডের ২৭৭ ধারা অনুসারে, রমজানের রোজার সময় ১৫ বছরের বেশি বয়সী মুসলিম এবং অমুসলিম উভয়েরই প্রকাশ্য স্থানে খাওয়া-দাওয়া নিষিদ্ধ। এই নিয়ম ধর্মীয় বিশ্বাস নির্বিশেষে ওমানের সকল নাগরিক ও প্রবাসী বাসিন্দা এমনকি ভ্রমণকারীদের জন্য প্রযোজ্য।
আল-মাকবালি বলেন, ইসলামিক জীবনধারার অধীনে প্রকাশ্যে রোজা ভঙ্গ করা একটি গুরুতর অপরাধ। ওমানের মৌলিক আইন, বিশেষ করে অনুচ্ছেদ ২ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম এবং ইসলামী আইনকে আইন প্রণয়নের ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। এজন্য দেশটিতে প্রকাশ্যে রোজা ভঙ্গ করাকে ইসলামের ফরজ বিধান এবং আইনের অবমাননা হিসেবে দেখা হয়।
ওমানে রমজানের রোজার সময় প্রকাশ্য স্থানে খাওয়া বা পান করার দায়ে তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম অ্যারাবিয়ান ডেইলির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ওমানি পেনাল কোড বা দণ্ডবিধি অনুসারে এই শাস্তি দেওয়া হবে। রমজানের শেষ পর্যন্ত এই আইন কার্যকর থাকবে। সাধারণত আরব দেশগুলোর মত ওমানও প্রকাশ্যে রোজা ভঙ্গ করা একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে।
ওমানের আইনজীবী সালাহ খলিফা আল-মাকবালি জানান, রোজার সময় জনসমক্ষে খাবার বা পানীয় গ্রহণকারী ব্যক্তিদের সর্বনিম্ন ১০ দিন থেকে সর্বোচ্চ তিন মাস পর্যন্ত জেলের শাস্তি হতে পারে। ওমানি পেনাল কোডের ২৭৭ ধারা অনুসারে, রমজানের রোজার সময় ১৫ বছরের বেশি বয়সী মুসলিম এবং অমুসলিম উভয়েরই প্রকাশ্য স্থানে খাওয়া-দাওয়া নিষিদ্ধ। এই নিয়ম ধর্মীয় বিশ্বাস নির্বিশেষে ওমানের সকল নাগরিক ও প্রবাসী বাসিন্দা এমনকি ভ্রমণকারীদের জন্য প্রযোজ্য।
আল-মাকবালি বলেন, ইসলামিক জীবনধারার অধীনে প্রকাশ্যে রোজা ভঙ্গ করা একটি গুরুতর অপরাধ। ওমানের মৌলিক আইন, বিশেষ করে অনুচ্ছেদ ২ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম এবং ইসলামী আইনকে আইন প্রণয়নের ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। এজন্য দেশটিতে প্রকাশ্যে রোজা ভঙ্গ করাকে ইসলামের ফরজ বিধান এবং আইনের অবমাননা হিসেবে দেখা হয়।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।