সাবির মাহমুদ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজি নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের রাজধানী সিডনির এডমন্ডসন পার্কে অবস্থিত মসজিদ আল বাইত আল ইসলামি মসজিদ পরিদর্শন করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) মসজিদটি পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় তাঁর সঙ্গে ওয়েরিওয়ার এলাকার এমপি (সংসদ সদস্য) অ্যান স্ট্যানলির উপস্থিত ছিলেন।
মসজিদটি পরিদর্শনকালে প্রধানমন্ত্রী অস্ট্রেলিয়ার মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী আলবানিজি বলেন, ‘প্রত্যেক অস্ট্রেলিয়ানেরই উন্মুক্তভাবে ও গর্বের সঙ্গে উপাসনা করার অধিকার রয়েছে। আমি আজ এডমন্ডসন পার্ক মসজিদে এসেছি এই বার্তা দিতে যে, আমার লেবার সরকার অস্ট্রেলিয়ান মুসলিমদের অবদানকে শ্রদ্ধা ও মূল্যায়ন করে এবং আমরা সর্বদা তা করব।’
এ সফরে প্রধানমন্ত্রী মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং তাদের সমস্যা ও চাহিদা সম্পর্কে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার বহুত্ববাদী সমাজে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সম্প্রদায়ের ঐক্যের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
অস্ট্রেলিয়ান ইসলামিক হাউস মসজিদের ইমাম ও স্থানীয় নেতারা প্রধানমন্ত্রীর এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা বলেন, ‘এটি অস্ট্রেলিয়ার মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত। প্রধানমন্ত্রীর এই সফর আমাদের সম্প্রদায়ের প্রতি সরকারের সমর্থন ও শ্রদ্ধার প্রতীক।’
প্রধানমন্ত্রীর এই সফর অস্ট্রেলিয়ার মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এবং এটি ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সামাজিক ঐক্যের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত এই নতুন মসজিদকে লক্ষ্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হুমকি দিয়েছিল ১৬ বছরের এক কিশোর। অভিযোগ অনুযায়ী, কিশোর তার হুমকিমূলক মন্তব্যে বিদেশে সংঘটিত একটি সন্ত্রাসী হামলার উল্লেখ করেছিল। কিশোরটির মন্তব্যে ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে ২টি মসজিদে সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলার ইঙ্গিত ছিল, যাতে ৫১ জন মুসল্লি নিহত হয়েছিলেন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজি নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের রাজধানী সিডনির এডমন্ডসন পার্কে অবস্থিত মসজিদ আল বাইত আল ইসলামি মসজিদ পরিদর্শন করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) মসজিদটি পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় তাঁর সঙ্গে ওয়েরিওয়ার এলাকার এমপি (সংসদ সদস্য) অ্যান স্ট্যানলির উপস্থিত ছিলেন।
মসজিদটি পরিদর্শনকালে প্রধানমন্ত্রী অস্ট্রেলিয়ার মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী আলবানিজি বলেন, ‘প্রত্যেক অস্ট্রেলিয়ানেরই উন্মুক্তভাবে ও গর্বের সঙ্গে উপাসনা করার অধিকার রয়েছে। আমি আজ এডমন্ডসন পার্ক মসজিদে এসেছি এই বার্তা দিতে যে, আমার লেবার সরকার অস্ট্রেলিয়ান মুসলিমদের অবদানকে শ্রদ্ধা ও মূল্যায়ন করে এবং আমরা সর্বদা তা করব।’
এ সফরে প্রধানমন্ত্রী মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং তাদের সমস্যা ও চাহিদা সম্পর্কে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার বহুত্ববাদী সমাজে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সম্প্রদায়ের ঐক্যের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
অস্ট্রেলিয়ান ইসলামিক হাউস মসজিদের ইমাম ও স্থানীয় নেতারা প্রধানমন্ত্রীর এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা বলেন, ‘এটি অস্ট্রেলিয়ার মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত। প্রধানমন্ত্রীর এই সফর আমাদের সম্প্রদায়ের প্রতি সরকারের সমর্থন ও শ্রদ্ধার প্রতীক।’
প্রধানমন্ত্রীর এই সফর অস্ট্রেলিয়ার মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এবং এটি ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সামাজিক ঐক্যের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত এই নতুন মসজিদকে লক্ষ্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হুমকি দিয়েছিল ১৬ বছরের এক কিশোর। অভিযোগ অনুযায়ী, কিশোর তার হুমকিমূলক মন্তব্যে বিদেশে সংঘটিত একটি সন্ত্রাসী হামলার উল্লেখ করেছিল। কিশোরটির মন্তব্যে ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে ২টি মসজিদে সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলার ইঙ্গিত ছিল, যাতে ৫১ জন মুসল্লি নিহত হয়েছিলেন।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।