বিডিজেন ডেস্ক
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তাঁকে ও তাঁর স্ত্রীকে হত্যাচেষ্টার জন্য ইরান–সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে ‘চড়া মূল্য’ দিতে হবে।
বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর দিয়েছে।
শনিবার ইসরায়েলের তেল আবিব শহরের উত্তরে সিজারিয়া এলাকায় নেতানিয়াহুর বাসভবনে আঘাত হানে লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর একটি ড্রোন। তবে ওই সময় নেতানিয়াহু ও তাঁর স্ত্রী সেখানে ছিলেন না।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘ইরানের সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো যারা আজ আমাকে ও আমার স্ত্রীকে হত্যার চেষ্টা করেছে, তারা একটা বড় ভুল করল।’ তবে কথাগুলো তিনি কখন, কোথায় বলেছেন এএফপির প্রতিবেদনে তা উল্লেখ করা হয়নি।
এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেছেন, ফিলিস্তিনের গাজার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের বিরুদ্ধে জয় না পাওয়া পর্যন্ত ইসরায়েল যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। এ জয়ের পথে যুদ্ধ থেকে কোনো কিছুই তাঁকে আটকাতে পারবে না।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) ইসরায়েলের হামলায় নিহত হন হামাসপ্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার। সে ঘটনার দিকে ইঙ্গিত করে ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা হত্যাকারী ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে (পৃথিবী থেকে) সরিয়ে দিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বলেছি, আমরা নিজেদের পুনরুত্থানের যুদ্ধ করছি। শেষ পর্যন্ত এ যুদ্ধ চালিয়ে যাব আমরা।’
এদিকে নেতানিয়াহুর বাসভবনে হামলার পর ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাৎস বলেছেন, নেতানিয়াহুকে ‘হত্যাচেষ্টার’ মধ্য দিয়ে ইরানের ‘সত্যিকারের চেহারা প্রকাশিত’ হয়েছে।
সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। পাল্টা জবাবে হিজবুল্লাহও প্রায়ই ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট ছুড়ছে। এরই মধ্যে নেতানিয়াহুর বাসভবনে হামলাকে ‘গুরুতর নিরাপত্তা ব্যর্থতা’ হিসেবে দেখছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের শক্তিশালী আকাশ প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তাব্যবস্থা ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এই ড্রোন আঘাত হানল, তা নিয়েও তদন্ত শুরু করেছে দেশটি।
নেতানিয়াহুর বাসভবন ছাড়াও শনিবার ইসরায়েল লক্ষ্য করে বিপুল পরিমাণ রকেট ছুড়েছে হিজবুল্লাহ। এদিন সকাল থেকেই দেশটির বিভিন্ন এলাকায় সাইরেন বাজতে শোনা গেছে। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, অন্তত ১১৮টি রকেট ছুড়েছে হিজবুল্লাহ। এর মধ্যে বেশির ভাগ রকেটই ছোড়া হয় উত্তর ইসরায়েল লক্ষ্য করে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তাঁকে ও তাঁর স্ত্রীকে হত্যাচেষ্টার জন্য ইরান–সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে ‘চড়া মূল্য’ দিতে হবে।
বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর দিয়েছে।
শনিবার ইসরায়েলের তেল আবিব শহরের উত্তরে সিজারিয়া এলাকায় নেতানিয়াহুর বাসভবনে আঘাত হানে লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর একটি ড্রোন। তবে ওই সময় নেতানিয়াহু ও তাঁর স্ত্রী সেখানে ছিলেন না।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘ইরানের সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো যারা আজ আমাকে ও আমার স্ত্রীকে হত্যার চেষ্টা করেছে, তারা একটা বড় ভুল করল।’ তবে কথাগুলো তিনি কখন, কোথায় বলেছেন এএফপির প্রতিবেদনে তা উল্লেখ করা হয়নি।
এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেছেন, ফিলিস্তিনের গাজার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের বিরুদ্ধে জয় না পাওয়া পর্যন্ত ইসরায়েল যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। এ জয়ের পথে যুদ্ধ থেকে কোনো কিছুই তাঁকে আটকাতে পারবে না।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) ইসরায়েলের হামলায় নিহত হন হামাসপ্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার। সে ঘটনার দিকে ইঙ্গিত করে ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা হত্যাকারী ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে (পৃথিবী থেকে) সরিয়ে দিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বলেছি, আমরা নিজেদের পুনরুত্থানের যুদ্ধ করছি। শেষ পর্যন্ত এ যুদ্ধ চালিয়ে যাব আমরা।’
এদিকে নেতানিয়াহুর বাসভবনে হামলার পর ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাৎস বলেছেন, নেতানিয়াহুকে ‘হত্যাচেষ্টার’ মধ্য দিয়ে ইরানের ‘সত্যিকারের চেহারা প্রকাশিত’ হয়েছে।
সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। পাল্টা জবাবে হিজবুল্লাহও প্রায়ই ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট ছুড়ছে। এরই মধ্যে নেতানিয়াহুর বাসভবনে হামলাকে ‘গুরুতর নিরাপত্তা ব্যর্থতা’ হিসেবে দেখছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের শক্তিশালী আকাশ প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তাব্যবস্থা ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এই ড্রোন আঘাত হানল, তা নিয়েও তদন্ত শুরু করেছে দেশটি।
নেতানিয়াহুর বাসভবন ছাড়াও শনিবার ইসরায়েল লক্ষ্য করে বিপুল পরিমাণ রকেট ছুড়েছে হিজবুল্লাহ। এদিন সকাল থেকেই দেশটির বিভিন্ন এলাকায় সাইরেন বাজতে শোনা গেছে। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, অন্তত ১১৮টি রকেট ছুড়েছে হিজবুল্লাহ। এর মধ্যে বেশির ভাগ রকেটই ছোড়া হয় উত্তর ইসরায়েল লক্ষ্য করে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।