বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হাতে একটি বই ধরে রেখেছেন। এমন একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকের কৌতূহল তাঁর হাতে থাকা বইটি নিয়ে। কারণ, তিনি যে বইটি পড়ছেন, সেটি বর্তমানে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। সেটি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনকে নিয়ে লেখা। বইটির নাম দ্য হান্ড্রেড ইয়ারস’ ওয়ার অন প্যালেস্টাইন। বইটির লেখক যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক রশিদ খালিদি।
যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল পত্রিকা নিউইয়র্ক পোস্ট এ খবর দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে নভেম্বর মাসের চতুর্থ শুক্রবার পালন করা হয় ব্ল্যাক ফ্রাইডে। প্রায়ই বড়দিনের কেনাকাটার মৌসুমের শুরু হিসেবে বিবেচিত হয় দিনটি। এ দিনটিতে ছুটি কাটাতে নানটাকেট যান বিদায়ী প্রেসিডেন্ট। সেখানে তিনি দ্য হান্ড্রেড ইয়ারস’ ওয়ার অন প্যালেস্টাইন বইটি কিনে সবাইকে চমকে দিয়েছেন।
বইটির লেখক খালিদি মূলত ফিলিস্তিন ও লেবানিজ বংশোদ্ভূত। বইসহ বাইডেনের ছবি নিয়ে তিনি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। নিউইয়র্ক পোস্টকে তিনি বলেছেন, চার বছর পর বইটি কিনে অনেক দেরি করে ফেলেছেন বাইডেন।
২০২০ সালে লেখা বইটি প্রকাশ করে নিউইয়র্কের মেট্রোপলিটন বুকস। বইটিতে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধের মুখে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠাকে একটি উপনিবেশিকতার বিজয় হিসেবে তুলে ধরা হয়। ইসরায়েল–যুক্তরাষ্ট্রের নীতির সমালোচক হিসেবে পরিচিত লেখক খালিদি। তাঁর বইতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সমালোচনাও করেছেন। তিনি ট্রাম্পের প্রশাসনকে ইসরায়েলের মুখপাত্র হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
বইটি ইসরায়েলি নীতির সমালোচনা করে এবং ইহুদি রাষ্ট্রের প্রতি কট্টর মার্কিন সমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরেছে। এ বইসহ বাইডেনের ছবি প্রকাশের বিষয়টি বিভিন্ন গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হাতে একটি বই ধরে রেখেছেন। এমন একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকের কৌতূহল তাঁর হাতে থাকা বইটি নিয়ে। কারণ, তিনি যে বইটি পড়ছেন, সেটি বর্তমানে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। সেটি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনকে নিয়ে লেখা। বইটির নাম দ্য হান্ড্রেড ইয়ারস’ ওয়ার অন প্যালেস্টাইন। বইটির লেখক যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক রশিদ খালিদি।
যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল পত্রিকা নিউইয়র্ক পোস্ট এ খবর দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে নভেম্বর মাসের চতুর্থ শুক্রবার পালন করা হয় ব্ল্যাক ফ্রাইডে। প্রায়ই বড়দিনের কেনাকাটার মৌসুমের শুরু হিসেবে বিবেচিত হয় দিনটি। এ দিনটিতে ছুটি কাটাতে নানটাকেট যান বিদায়ী প্রেসিডেন্ট। সেখানে তিনি দ্য হান্ড্রেড ইয়ারস’ ওয়ার অন প্যালেস্টাইন বইটি কিনে সবাইকে চমকে দিয়েছেন।
বইটির লেখক খালিদি মূলত ফিলিস্তিন ও লেবানিজ বংশোদ্ভূত। বইসহ বাইডেনের ছবি নিয়ে তিনি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। নিউইয়র্ক পোস্টকে তিনি বলেছেন, চার বছর পর বইটি কিনে অনেক দেরি করে ফেলেছেন বাইডেন।
২০২০ সালে লেখা বইটি প্রকাশ করে নিউইয়র্কের মেট্রোপলিটন বুকস। বইটিতে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধের মুখে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠাকে একটি উপনিবেশিকতার বিজয় হিসেবে তুলে ধরা হয়। ইসরায়েল–যুক্তরাষ্ট্রের নীতির সমালোচক হিসেবে পরিচিত লেখক খালিদি। তাঁর বইতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সমালোচনাও করেছেন। তিনি ট্রাম্পের প্রশাসনকে ইসরায়েলের মুখপাত্র হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
বইটি ইসরায়েলি নীতির সমালোচনা করে এবং ইহুদি রাষ্ট্রের প্রতি কট্টর মার্কিন সমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরেছে। এ বইসহ বাইডেনের ছবি প্রকাশের বিষয়টি বিভিন্ন গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।