বিডিজেন ডেস্ক
গাজার একটি হাসপাতালে গতকাল রোববার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ হামলায় হামাসের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা ও তার এক সহযোগী নিহত হয়েছেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
হামাসের এক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, হামাসের এই জ্যেষ্ঠ নেতার নাম ইসমাইল বারহুম। তিনি হামাসের অর্থবিষয়ক প্রধান।
গাজার খান ইউনিসের প্রধান চিকিৎসাকেন্দ্র নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলের চালানো হামলায় ইসমাইল নিহত হন।
হামাসের একই কর্মকর্তা বলেছেন, চার দিন আগে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ইসমাইল আহত হয়ে খান ইউনিসের হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, বিস্তৃত পরিসরে সংগ্রহ করা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা হাসপাতাল প্রাঙ্গণের ভেতরে কার্যক্রম চালানো একজন গুরুত্বপূর্ণ হামাস সদস্যকে নিশানা করে হামলা চালিয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি কমাতে তারা নির্ভুলভাবে হামলা চালাতে সক্ষম অস্ত্র ব্যবহার করেছে।
গাজার হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, এ হামলায় চিকিৎসাকর্মীসহ অন্য অনেকে আহত হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, হামলায় হাসপাতালটির একটি বড় অংশ ধ্বংস হয়ে গেছে। হাসপাতালের ক্ষতিগ্রস্ত বিভাগটি খালি করে দেওয়া হয়েছে।
বিবিসির যাচাই করা ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, হামলার পর লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে।
ইসরায়েল বারবার অভিযোগ করে আসছে, অস্ত্র ও কমান্ড সেন্টার আড়াল করার জন্য হাসপাতাল ব্যবহার করছে হামাস। তবে ইসরায়েলের এ অভিযোগ হামাস অস্বীকার করে আসছে।
রোববার খান ইউনিসে পৃথক ইসরায়েলি বিমান হামলায় আরেক হামাস নেতা সালাহ আল-বারদাউইল নিহত হন। হামাসের এক কর্মকর্তা বিবিসিকে এ কথা বলেছেন।
হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গতকাল রোববার সকাল পর্যন্ত গাজার খান ইউনিস ও রাফায় ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়েছে। এ হিসাবের মধ্যে গত সন্ধ্যায় খান ইউনিসের হাসপাতালে চালানো হামলায় হতাহতের পরিসংখ্যান নেই।
গত ১৮ মার্চ গাজায় আবার সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। এর মধ্য দিয়ে গাজায় প্রায় ২ মাস ধরে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটে। এর পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় শত শত মানুষ নিহত হয়েছে।
যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার জন্য হামাসকে দায়ী করেছে ইসরায়েল। অন্যদিকে গত জানুয়ারিতে হওয়া যুদ্ধবিরতির মূল চুক্তি পরিত্যাগ করার জন্য ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করেছে হামাস।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাস হামলা চালালে গাজা যুদ্ধের সূত্রপাত হয়। ইসরায়েলে হামাস হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ ব্যক্তি নিহত হন। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক। এ ছাড়া ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায় হামাস।
জবাবে হামাসকে ধ্বংস করতে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৫০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
গাজার একটি হাসপাতালে গতকাল রোববার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ হামলায় হামাসের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা ও তার এক সহযোগী নিহত হয়েছেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
হামাসের এক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, হামাসের এই জ্যেষ্ঠ নেতার নাম ইসমাইল বারহুম। তিনি হামাসের অর্থবিষয়ক প্রধান।
গাজার খান ইউনিসের প্রধান চিকিৎসাকেন্দ্র নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলের চালানো হামলায় ইসমাইল নিহত হন।
হামাসের একই কর্মকর্তা বলেছেন, চার দিন আগে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ইসমাইল আহত হয়ে খান ইউনিসের হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, বিস্তৃত পরিসরে সংগ্রহ করা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা হাসপাতাল প্রাঙ্গণের ভেতরে কার্যক্রম চালানো একজন গুরুত্বপূর্ণ হামাস সদস্যকে নিশানা করে হামলা চালিয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি কমাতে তারা নির্ভুলভাবে হামলা চালাতে সক্ষম অস্ত্র ব্যবহার করেছে।
গাজার হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, এ হামলায় চিকিৎসাকর্মীসহ অন্য অনেকে আহত হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, হামলায় হাসপাতালটির একটি বড় অংশ ধ্বংস হয়ে গেছে। হাসপাতালের ক্ষতিগ্রস্ত বিভাগটি খালি করে দেওয়া হয়েছে।
বিবিসির যাচাই করা ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, হামলার পর লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে।
ইসরায়েল বারবার অভিযোগ করে আসছে, অস্ত্র ও কমান্ড সেন্টার আড়াল করার জন্য হাসপাতাল ব্যবহার করছে হামাস। তবে ইসরায়েলের এ অভিযোগ হামাস অস্বীকার করে আসছে।
রোববার খান ইউনিসে পৃথক ইসরায়েলি বিমান হামলায় আরেক হামাস নেতা সালাহ আল-বারদাউইল নিহত হন। হামাসের এক কর্মকর্তা বিবিসিকে এ কথা বলেছেন।
হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গতকাল রোববার সকাল পর্যন্ত গাজার খান ইউনিস ও রাফায় ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়েছে। এ হিসাবের মধ্যে গত সন্ধ্যায় খান ইউনিসের হাসপাতালে চালানো হামলায় হতাহতের পরিসংখ্যান নেই।
গত ১৮ মার্চ গাজায় আবার সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। এর মধ্য দিয়ে গাজায় প্রায় ২ মাস ধরে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটে। এর পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় শত শত মানুষ নিহত হয়েছে।
যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার জন্য হামাসকে দায়ী করেছে ইসরায়েল। অন্যদিকে গত জানুয়ারিতে হওয়া যুদ্ধবিরতির মূল চুক্তি পরিত্যাগ করার জন্য ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করেছে হামাস।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাস হামলা চালালে গাজা যুদ্ধের সূত্রপাত হয়। ইসরায়েলে হামাস হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ ব্যক্তি নিহত হন। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক। এ ছাড়া ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায় হামাস।
জবাবে হামাসকে ধ্বংস করতে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৫০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান কখনোই জায়নবাদীদের [ইসরায়েল] সঙ্গে আপস করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া একাধিক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের সঙ্গে যৌথভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর কথা ভাবছেন।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার (১৭ জুন) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ‘অবৈধ হামলা’ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। পশ্চিমা দেশগুলো বর্তমান সংকটাপন্ন পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক শত্রুতার প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেছে দেশটি।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।