বিডিজেন ডেস্ক
বেশিরভাগ ইসলামিক দেশগুলোতে আগামী ১ মার্চ থেকে পবিত্র রমজান শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র। সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিভিত্তিক সংস্থাটির বরাত দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে গালফ নিউজ।
আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র জানায়, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি বেশিরভাগ ইসলামিক দেশগুলোতে রমজানের চাঁদ দেখা যাবে। যদিও খালি চোখে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে দেশগুলো পবিত্র রমজান মাস শুরুর ঘোষণা দেবে বলে উল্লেখ করেছে আবুধাবিভিত্তিক সংস্থাটি।
আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওদেহ জানান, ২৮ ফেব্রুয়ারি টেলিস্কোপের মাধ্যমে পশ্চিম এশিয়া, আফ্রিকার প্রায় সব অঞ্চল এবং ইউরোপের দক্ষিণাঞ্চলে রমজানের অর্ধচন্দ্র দেখা যাবে। অপরদিকে খালি চোখে আমেরিকার বৃহৎ অংশে পবিত্র এ মাসের চাঁদ দেখতে পারবেন সাধারণ মুসল্লিরা।
এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইব্রাহিম আল জারওয়ান জানিয়েছেন, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২৮ ফেব্রুয়ারি অথবা আগামী ১ মার্চ পবিত্র রমজান মাস শুরু হতে পারে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম টাইমআউটদুবাই ডটকমকে তিনি বলেছেন, ‘ধারণা করছি, ২৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার নতুন চাঁদের জন্ম হবে এবং সে অনুযায়ী ১ মার্চ শনিবার রমজান মাসের প্রথম দিন হবে।’
আরবি ১২ মাসের মধ্যে নবমতম মাস হলো রমজান। এই মাসটিতে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থেকে রোজা রাখেন বিশ্বের সব মুসলিম। এছাড়া এই মাসটি অন্যান্য ইবাদত ও দান সদকা দেওয়ার মাধ্যমে কাটান তারা।
উন্নত জ্যোতির্বিদ্যার কারণে এখন আগেই চাঁদ ওঠার ব্যাপারে তথ্য জানাতে পারেন জ্যোতির্বিদরা। তবে বেশিরভাগ দেশ এখনও রমজান মাস শুরুর ঘোষণা দিতে খালি চোখে চাঁদ দেখাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
বেশিরভাগ ইসলামিক দেশগুলোতে আগামী ১ মার্চ থেকে পবিত্র রমজান শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র। সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিভিত্তিক সংস্থাটির বরাত দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে গালফ নিউজ।
আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র জানায়, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি বেশিরভাগ ইসলামিক দেশগুলোতে রমজানের চাঁদ দেখা যাবে। যদিও খালি চোখে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে দেশগুলো পবিত্র রমজান মাস শুরুর ঘোষণা দেবে বলে উল্লেখ করেছে আবুধাবিভিত্তিক সংস্থাটি।
আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওদেহ জানান, ২৮ ফেব্রুয়ারি টেলিস্কোপের মাধ্যমে পশ্চিম এশিয়া, আফ্রিকার প্রায় সব অঞ্চল এবং ইউরোপের দক্ষিণাঞ্চলে রমজানের অর্ধচন্দ্র দেখা যাবে। অপরদিকে খালি চোখে আমেরিকার বৃহৎ অংশে পবিত্র এ মাসের চাঁদ দেখতে পারবেন সাধারণ মুসল্লিরা।
এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইব্রাহিম আল জারওয়ান জানিয়েছেন, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২৮ ফেব্রুয়ারি অথবা আগামী ১ মার্চ পবিত্র রমজান মাস শুরু হতে পারে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম টাইমআউটদুবাই ডটকমকে তিনি বলেছেন, ‘ধারণা করছি, ২৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার নতুন চাঁদের জন্ম হবে এবং সে অনুযায়ী ১ মার্চ শনিবার রমজান মাসের প্রথম দিন হবে।’
আরবি ১২ মাসের মধ্যে নবমতম মাস হলো রমজান। এই মাসটিতে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থেকে রোজা রাখেন বিশ্বের সব মুসলিম। এছাড়া এই মাসটি অন্যান্য ইবাদত ও দান সদকা দেওয়ার মাধ্যমে কাটান তারা।
উন্নত জ্যোতির্বিদ্যার কারণে এখন আগেই চাঁদ ওঠার ব্যাপারে তথ্য জানাতে পারেন জ্যোতির্বিদরা। তবে বেশিরভাগ দেশ এখনও রমজান মাস শুরুর ঘোষণা দিতে খালি চোখে চাঁদ দেখাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।