বিডিজেন ডেস্ক
ফ্রান্সের ডানপন্থী নেতা মারিন লো পেন অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। আদালত তাঁর ওপর সরকারি দায়িত্ব পালনে ৫ বছরের নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি তাঁকে ৪ বছরের কারাদণ্ড এবং ১ লাখ ইউরো জরিমানা করেছে।
সোমবার (৩১ মার্চ) প্যারিসের একটি আদালত এ রায় দেয়। এর ফলে তিনি ২০২৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে পারবেন না। তবে আদালতে আপিল করে জিতে গেলে তাঁর জন্য নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ তৈরি হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, আদালতের এ আদেশ ফ্রান্সের ন্যাশনাল র্যালি (আর এন) দলটির প্রধান লো পেনের জন্য বড় ধরনের ধাক্কা। ২০২৭ সালে অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনপ্রিয়তার দিক থেকে তিনি এগিয়ে ছিলেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) তহবিলের অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ দল ফ্রেঞ্চ ন্যাশনাল র্যালিকে (আরএন) দেওয়ার দায়ে লো পেনসহ তাঁর দলের ১২ সংসদীয় সহযোগীকে (পার্লামেন্টারি অ্যাসিস্ট্যান্ট) দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। তাদের দাবি, অর্থ বৈধভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল। আদালত বলেছে, তাঁর দল আরএন এবং তাদের দুই ডজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ইইউ পার্লামেন্টের তহবিল থেকে ৪০ লাখ ইউরোর বেশি অর্থ দিয়ে তাঁরা ফ্রান্সে থাকা দলের কর্মীদের বেতনভাতা দিয়েছেন। তবে আরএনের দাবি, তারা বৈধ উপায়েই ওই অর্থ ব্যবহার করেছে এবং অভিযোগগুলোতে সংসদীয় সহযোগীর কাজকে সংকীর্ণভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
বিচারক বেনেডিক্ট দ্য পের্তুই বলেন, লো পেন অর্থ আত্মসাৎ পরিকল্পনার মূলে ছিলেন।
২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এমানুয়েল মাখোঁর কাছে পরাজয়ের পর থেকে লো পেন তাঁর দলকে রাজনৈতিক মূলধারার দিকে নিয়ে গেছেন। তিনি এখন জাতীয় পরিষদের একক বৃহত্তম দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
বিচারক পের্তুই বলেন, এটা প্রমাণিত হয়েছে যে এরা সবাই মূলত দলের হয়ে কাজ করেছেন, তাদের (ইইউ) আইনপ্রণেতারা তাদের কোনো কাজই দেননি। তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে যে এগুলো মোটেই প্রশাসনিক কোনো ত্রুটি নয়, বরং প্রণীত একটি ব্যবস্থার কাঠামোর মধ্যে আত্মসাৎ, যা করা হয়েছে দলের খরচ কমানোর জন্য।
আদালতের আদেশ দেওয়ার সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন লো পেন।
বেশ কয়েকটি জনমত জরিপে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তুলনায় এগিয়ে থাকা ৫৬ বছর বয়সী লো পেন আগে বলেছিলেন, ২০২৭-এ তিনি শেষবারের মতো লড়বেন। নির্বাচনে দাঁড়াতে না পারলেও লু পেনের পার্লামেন্টারি আসন তাঁরই থাকছে।
সোমবার আদালতে ঢুকতে বা বের হতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হননি পেন। তবে এর আগে তিনি অভিযোগ করে বলেছিলেন, সরকারি কৌঁসুলিরা তাঁর ‘রাজনৈতিক মৃত্যু’ এবং আরএনকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে চাইছে।
দোষী সাব্যস্ত হলেও এখনই সব দণ্ড কার্যকর হচ্ছে না, লো পেন এবং অন্যরা আপিলের সুযোগ পাবেন। তবে ফ্রান্সে আপিল আবেদনের সুরাহা হতে কখনো কখনো কয়েক বছরও লেগে যায়।
এ রায়ের ফলে ফ্রান্সের রাজনীতিতে আদালতের হস্তক্ষেপের সীমা নিয়ে আলোচনা নতুন করে চাঙা হবে বলে অনুমান করছেন বিশ্লেষকেরা।
লো পেন না দাঁড়াতে পারলে তাঁর ডান হাত খ্যাত আরএনের প্রেসিডেন্ট ২৯ বছর বয়সী জগদান বাগদেলাই ডানপন্থীদের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। তরুণদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা ব্যাপক হলেও পুরো ডানপন্থী অংশের ভোট তিনি পকেটে পুরতে পারবেন কি না, তা নিয়ে অনেকেরই সন্দেহ আছে।
ফ্রান্সের ডানপন্থী নেতা মারিন লো পেন অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। আদালত তাঁর ওপর সরকারি দায়িত্ব পালনে ৫ বছরের নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি তাঁকে ৪ বছরের কারাদণ্ড এবং ১ লাখ ইউরো জরিমানা করেছে।
সোমবার (৩১ মার্চ) প্যারিসের একটি আদালত এ রায় দেয়। এর ফলে তিনি ২০২৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে পারবেন না। তবে আদালতে আপিল করে জিতে গেলে তাঁর জন্য নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ তৈরি হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, আদালতের এ আদেশ ফ্রান্সের ন্যাশনাল র্যালি (আর এন) দলটির প্রধান লো পেনের জন্য বড় ধরনের ধাক্কা। ২০২৭ সালে অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনপ্রিয়তার দিক থেকে তিনি এগিয়ে ছিলেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) তহবিলের অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ দল ফ্রেঞ্চ ন্যাশনাল র্যালিকে (আরএন) দেওয়ার দায়ে লো পেনসহ তাঁর দলের ১২ সংসদীয় সহযোগীকে (পার্লামেন্টারি অ্যাসিস্ট্যান্ট) দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। তাদের দাবি, অর্থ বৈধভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল। আদালত বলেছে, তাঁর দল আরএন এবং তাদের দুই ডজন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ইইউ পার্লামেন্টের তহবিল থেকে ৪০ লাখ ইউরোর বেশি অর্থ দিয়ে তাঁরা ফ্রান্সে থাকা দলের কর্মীদের বেতনভাতা দিয়েছেন। তবে আরএনের দাবি, তারা বৈধ উপায়েই ওই অর্থ ব্যবহার করেছে এবং অভিযোগগুলোতে সংসদীয় সহযোগীর কাজকে সংকীর্ণভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
বিচারক বেনেডিক্ট দ্য পের্তুই বলেন, লো পেন অর্থ আত্মসাৎ পরিকল্পনার মূলে ছিলেন।
২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এমানুয়েল মাখোঁর কাছে পরাজয়ের পর থেকে লো পেন তাঁর দলকে রাজনৈতিক মূলধারার দিকে নিয়ে গেছেন। তিনি এখন জাতীয় পরিষদের একক বৃহত্তম দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
বিচারক পের্তুই বলেন, এটা প্রমাণিত হয়েছে যে এরা সবাই মূলত দলের হয়ে কাজ করেছেন, তাদের (ইইউ) আইনপ্রণেতারা তাদের কোনো কাজই দেননি। তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে যে এগুলো মোটেই প্রশাসনিক কোনো ত্রুটি নয়, বরং প্রণীত একটি ব্যবস্থার কাঠামোর মধ্যে আত্মসাৎ, যা করা হয়েছে দলের খরচ কমানোর জন্য।
আদালতের আদেশ দেওয়ার সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন লো পেন।
বেশ কয়েকটি জনমত জরিপে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তুলনায় এগিয়ে থাকা ৫৬ বছর বয়সী লো পেন আগে বলেছিলেন, ২০২৭-এ তিনি শেষবারের মতো লড়বেন। নির্বাচনে দাঁড়াতে না পারলেও লু পেনের পার্লামেন্টারি আসন তাঁরই থাকছে।
সোমবার আদালতে ঢুকতে বা বের হতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হননি পেন। তবে এর আগে তিনি অভিযোগ করে বলেছিলেন, সরকারি কৌঁসুলিরা তাঁর ‘রাজনৈতিক মৃত্যু’ এবং আরএনকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে চাইছে।
দোষী সাব্যস্ত হলেও এখনই সব দণ্ড কার্যকর হচ্ছে না, লো পেন এবং অন্যরা আপিলের সুযোগ পাবেন। তবে ফ্রান্সে আপিল আবেদনের সুরাহা হতে কখনো কখনো কয়েক বছরও লেগে যায়।
এ রায়ের ফলে ফ্রান্সের রাজনীতিতে আদালতের হস্তক্ষেপের সীমা নিয়ে আলোচনা নতুন করে চাঙা হবে বলে অনুমান করছেন বিশ্লেষকেরা।
লো পেন না দাঁড়াতে পারলে তাঁর ডান হাত খ্যাত আরএনের প্রেসিডেন্ট ২৯ বছর বয়সী জগদান বাগদেলাই ডানপন্থীদের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। তরুণদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা ব্যাপক হলেও পুরো ডানপন্থী অংশের ভোট তিনি পকেটে পুরতে পারবেন কি না, তা নিয়ে অনেকেরই সন্দেহ আছে।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।