

রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার মঞ্জুরুল করিম খান চৌধুরীর সঙ্গে মালয়েশিয়া বাংলাদেশ ফোরাম অ্যাসোসিয়েশনের (এমবিএফএ) নির্বাহী কমিটির নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের হলরুমে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা হয়।
বৈঠকে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি আরও জোরদার করা বিশেষত সংস্কৃতি, ব্যবসা, শিক্ষা, উদ্ভাবন ও প্রবাসীদের সাফল্যকে বিশ্বমঞ্চে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা নিয়ে আলোচনা করেন এমবিএফএ নেতারা।
সভায় হাইকমিশনার মঞ্জুরুল করিম খান চৌধুরী বলেন, ‘এমবিএফএ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংয়ে যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। বিশেষ করে “বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল” একটি সময়োপযোগী ও দূরদর্শী উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।’
এ ছাড়াও, তিনি আশ্বাস দেন, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির শিশু-কিশোরদেরকে ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে এমবিএফএ-এর বাংলা স্কুল ‘আর্ট, কালচার অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম’ কার্যক্রমে হাইকমিশনের সহযোগিতা আরও জোরদার করা হবে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন উপ হাইকমিশনার মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা, কাউন্সেলর (শ্রম) সৈয়দ শরিফুল ইসলাম, কাউন্সেলর (কনস্যুলার) মো. মুর্শেদ আলম, কাউন্সেলর (বাণিজ্যিক) প্রণব কুমার ঘোষ ও প্রথম সচিব (প্রেস) সুফি আব্দুল্লাহিল মারুফ।
এ ছাড়া, এমবিএফএ–এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ শহিদুল হাসান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাফর ফিরোজ, মো. মাসুদুর রহমান, মাহফুজ কায়সার অপু, মো. কাজী নজরুল ইসলাম, ডা. মহুয়া রায় চৌধুরী ও বেদৌরা নাজনীন ঈষিতা।

মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার মঞ্জুরুল করিম খান চৌধুরীর সঙ্গে মালয়েশিয়া বাংলাদেশ ফোরাম অ্যাসোসিয়েশনের (এমবিএফএ) নির্বাহী কমিটির নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের হলরুমে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা হয়।
বৈঠকে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি আরও জোরদার করা বিশেষত সংস্কৃতি, ব্যবসা, শিক্ষা, উদ্ভাবন ও প্রবাসীদের সাফল্যকে বিশ্বমঞ্চে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা নিয়ে আলোচনা করেন এমবিএফএ নেতারা।
সভায় হাইকমিশনার মঞ্জুরুল করিম খান চৌধুরী বলেন, ‘এমবিএফএ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংয়ে যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। বিশেষ করে “বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল” একটি সময়োপযোগী ও দূরদর্শী উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।’
এ ছাড়াও, তিনি আশ্বাস দেন, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির শিশু-কিশোরদেরকে ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে এমবিএফএ-এর বাংলা স্কুল ‘আর্ট, কালচার অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম’ কার্যক্রমে হাইকমিশনের সহযোগিতা আরও জোরদার করা হবে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন উপ হাইকমিশনার মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা, কাউন্সেলর (শ্রম) সৈয়দ শরিফুল ইসলাম, কাউন্সেলর (কনস্যুলার) মো. মুর্শেদ আলম, কাউন্সেলর (বাণিজ্যিক) প্রণব কুমার ঘোষ ও প্রথম সচিব (প্রেস) সুফি আব্দুল্লাহিল মারুফ।
এ ছাড়া, এমবিএফএ–এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ শহিদুল হাসান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাফর ফিরোজ, মো. মাসুদুর রহমান, মাহফুজ কায়সার অপু, মো. কাজী নজরুল ইসলাম, ডা. মহুয়া রায় চৌধুরী ও বেদৌরা নাজনীন ঈষিতা।
বক্তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় টেকসই রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্রীড়া, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও তৃণমূলের ক্ষমতায়ন—এই সবকিছুই একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং একটি নতুন রাজনৈতিক নৈতিকতার ভিত্তি হতে পারে।
বৈঠকে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি আরও জোরদার করা বিশেষত সংস্কৃতি, ব্যবসা, শিক্ষা, উদ্ভাবন ও প্রবাসীদের সাফল্যকে বিশ্বমঞ্চে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা নিয়ে আলোচনা করেন এমবিএফএ নেতারা।
এই ইনজেকশনের একটি ভায়ালের দাম ৯৮ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা (১ অস্ট্রেলিয়ান ডলার ৮০ টাকা ধরে)। শিশুটিকে একই দিনে দুটি ভায়াল (প্রায় ১ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ টাকার ওষুধ) দিতে হয়েছে। শিশুটি মোট ৬টি ইঞ্জেকশন পাবে, যার মোট মূল্য বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫ কোটি টাকা।
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে প্রবাসী ফেনীবাসীর আর্থসামাজিক উন্নয়ন এবং নিজেদের মধ্যে ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব, বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে সম্প্রতি গঠন করা হয়েছে ফেনী জেলা ফোরাম, মাদ্রিদ। সংগঠনটির নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

এই ইনজেকশনের একটি ভায়ালের দাম ৯৮ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা (১ অস্ট্রেলিয়ান ডলার ৮০ টাকা ধরে)। শিশুটিকে একই দিনে দুটি ভায়াল (প্রায় ১ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ টাকার ওষুধ) দিতে হয়েছে। শিশুটি মোট ৬টি ইঞ্জেকশন পাবে, যার মোট মূল্য বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫ কোটি টাকা।
১৭ ঘণ্টা আগে