বিডিজেন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দৃঢ় পদক্ষেপ না নিলে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েল ‘জাতিগত নির্মূল’ অভিযান চালাতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
গাজার উত্তরাঞ্চলে ইসরায়েলি বাহিনীর ব্যাপক বোমাবর্ষণের মুখে সাধারণ মানুষের প্রাণহানি বাড়তে থাকায় গুতেরেস এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করলেন।
গুতেরেসের এ সতর্কবার্তার আগে গত মঙ্গলবার গাজার বেইত লাহিয়ায় ইসরায়েলের এক হামলাতেই অন্তত ৯৩ জন নিহত হন। এ ঘটনায় জাতিসংঘ বলেছে, গত এক সপ্তাহে গাজায় অন্তত যে সাতটি হামলায় অনেকের প্রাণহানি ঘটেছে, এটি তার একটি।
গাজায় একদিকে প্রাণহানি বেড়েছে, অন্যদিকে যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলি বাধায় এ পর্যন্ত ত্রাণ সরবরাহ সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় গাজার বাসিন্দাদের অন্তত এ উপত্যকার অংশবিশেষ থেকে হলেও ইসরায়েল তাড়াতে চাইছে, এমন অভিযোগ বাড়ছে।
কলাম্বিয়ায় বিশ্ব জীববৈচিত্র্য সম্মেলন ‘কপ১৬’–এর ফাঁকে বক্তব্য দেওয়ার সময় গাজা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিব ইঙ্গিত দেন যে, এ পর্যন্ত গাজায় ‘জাতিগত নির্মূল’ ঠেকিয়ে রাখা গেছে। ইসরায়েলের প্রচণ্ড চাপের মুখে গাজার বাসিন্দারা বাড়িঘর ছাড়তে রাজি না হওয়ায় এবং সেখান থেকে তাদের গণহারে ভিন্ন স্থানে স্থানান্তর আরবরা মেনে না নেওয়ায় এটি সম্ভব হয়েছে।
এদিকে গুতেরেস দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘সম্ভবত (ইসরায়েলের) অভিপ্রায় হলো, ফিলিস্তিনিরা গাজা ছেড়ে চলে যাক এবং সেখানে অন্যরা দখলদারি প্রতিষ্ঠা করুক।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে এখনো সেটি হয়নি এবং আমি তাদের সাহস ও মনোবল এবং আরব বিশ্বের দৃঢ়প্রত্যয়ের শ্রদ্ধা জানাই।’
জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘গাজার বাসিন্দারা যাতে নিজেদের ভূমিতে থাকতে পারেন, সেই লক্ষ্যে তাঁদের সহায়তা করতে ও সম্ভাব্য জাতিগত নির্মূল ঠেকাতে আমরা সম্ভব সবকিছু করব। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের তরফে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া না হলে জাতিগত ওই নির্মূল সংঘটিত হতে পারে।’
মহাসচিবের এ বক্তব্যের আগে গত সপ্তাহে জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে বলেছেন, গাজায় এরই মধ্যে জাতিগত নির্মূল অভিযান শুরু হয়েছে। অবশ্য পদ্ধতিগত উপায়ে গাজার বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করার বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দৃঢ় পদক্ষেপ না নিলে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েল ‘জাতিগত নির্মূল’ অভিযান চালাতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
গাজার উত্তরাঞ্চলে ইসরায়েলি বাহিনীর ব্যাপক বোমাবর্ষণের মুখে সাধারণ মানুষের প্রাণহানি বাড়তে থাকায় গুতেরেস এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করলেন।
গুতেরেসের এ সতর্কবার্তার আগে গত মঙ্গলবার গাজার বেইত লাহিয়ায় ইসরায়েলের এক হামলাতেই অন্তত ৯৩ জন নিহত হন। এ ঘটনায় জাতিসংঘ বলেছে, গত এক সপ্তাহে গাজায় অন্তত যে সাতটি হামলায় অনেকের প্রাণহানি ঘটেছে, এটি তার একটি।
গাজায় একদিকে প্রাণহানি বেড়েছে, অন্যদিকে যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলি বাধায় এ পর্যন্ত ত্রাণ সরবরাহ সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় গাজার বাসিন্দাদের অন্তত এ উপত্যকার অংশবিশেষ থেকে হলেও ইসরায়েল তাড়াতে চাইছে, এমন অভিযোগ বাড়ছে।
কলাম্বিয়ায় বিশ্ব জীববৈচিত্র্য সম্মেলন ‘কপ১৬’–এর ফাঁকে বক্তব্য দেওয়ার সময় গাজা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিব ইঙ্গিত দেন যে, এ পর্যন্ত গাজায় ‘জাতিগত নির্মূল’ ঠেকিয়ে রাখা গেছে। ইসরায়েলের প্রচণ্ড চাপের মুখে গাজার বাসিন্দারা বাড়িঘর ছাড়তে রাজি না হওয়ায় এবং সেখান থেকে তাদের গণহারে ভিন্ন স্থানে স্থানান্তর আরবরা মেনে না নেওয়ায় এটি সম্ভব হয়েছে।
এদিকে গুতেরেস দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘সম্ভবত (ইসরায়েলের) অভিপ্রায় হলো, ফিলিস্তিনিরা গাজা ছেড়ে চলে যাক এবং সেখানে অন্যরা দখলদারি প্রতিষ্ঠা করুক।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে এখনো সেটি হয়নি এবং আমি তাদের সাহস ও মনোবল এবং আরব বিশ্বের দৃঢ়প্রত্যয়ের শ্রদ্ধা জানাই।’
জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘গাজার বাসিন্দারা যাতে নিজেদের ভূমিতে থাকতে পারেন, সেই লক্ষ্যে তাঁদের সহায়তা করতে ও সম্ভাব্য জাতিগত নির্মূল ঠেকাতে আমরা সম্ভব সবকিছু করব। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের তরফে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া না হলে জাতিগত ওই নির্মূল সংঘটিত হতে পারে।’
মহাসচিবের এ বক্তব্যের আগে গত সপ্তাহে জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে বলেছেন, গাজায় এরই মধ্যে জাতিগত নির্মূল অভিযান শুরু হয়েছে। অবশ্য পদ্ধতিগত উপায়ে গাজার বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করার বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।