বিডিজেন ডেস্ক
অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছেন হাজারো ফিলিস্তিনি। স্থানীয় সময় শুক্রবার (৬ জুন) সকালে মুসল্লিরা আল-আকসা মসজিদে সমবেত হন এবং সুশৃঙ্খলভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে।
রয়টার্স জানায়, নামাজ শেষে একে অপরের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মুসল্লিরা। ঈদের জামাতে অংশ নেয় বহু শিশুও।
ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান হিসেবে পরিচিত আল-আকসা মসজিদ শুধু ধর্মীয় স্থান নয়, ফিলিস্তিনিদের রাজনৈতিক ও জাতীয় পরিচয়ের প্রতীকও বটে। ঈদুল আজহার দিনে এখানে নামাজ আদায় ফিলিস্তিনিদের জন্য এক ধর্মীয় ও ঐতিহ্যবাহী আচার।
এদিকে গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যেই টানা দ্বিতীয়বারের মতো ঈদুল আজহা উদযাপন করেছেন ভূখন্ডের বাসিন্দারা। ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে মানবিক সংকট, অনিশ্চয়তা ও গভীর বেদনার মধ্য দিয়ে ঈদ পালন করেন তারা।
আল জাজিরা জানায়, দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে কিছু যুবক ও শিশুকে ঈদের নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আহত কিছু ফিলিস্তিনি শিশু কাতারের রাজধানী দোহায় ঈদের নামাজ আদায় করেছে। ফিলিস্তিনি চিত্র সাংবাদিক বিলাল খালেদ ইনস্টাগ্রামে এক ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দোহার আল-থুমামা কমপ্লেক্সে কয়েক ডজন শিশুকে ঈদের নামাজে অংশ নিতে দেখা যায়।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা অব্যাহত রয়েছে। দক্ষিণ গাজায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে সেনাবাহিনীর গুলিতে।
শুক্রবার সকালে খান ইউনিস ছাড়াও মধ্য গাজার নুসাইরাত শরণার্থী শিবির এবং গাজা শহরের পূর্বাঞ্চল তুফাহ পাড়ায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় বহু মানুষ হতাহত হয়েছে।
অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছেন হাজারো ফিলিস্তিনি। স্থানীয় সময় শুক্রবার (৬ জুন) সকালে মুসল্লিরা আল-আকসা মসজিদে সমবেত হন এবং সুশৃঙ্খলভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে।
রয়টার্স জানায়, নামাজ শেষে একে অপরের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মুসল্লিরা। ঈদের জামাতে অংশ নেয় বহু শিশুও।
ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান হিসেবে পরিচিত আল-আকসা মসজিদ শুধু ধর্মীয় স্থান নয়, ফিলিস্তিনিদের রাজনৈতিক ও জাতীয় পরিচয়ের প্রতীকও বটে। ঈদুল আজহার দিনে এখানে নামাজ আদায় ফিলিস্তিনিদের জন্য এক ধর্মীয় ও ঐতিহ্যবাহী আচার।
এদিকে গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যেই টানা দ্বিতীয়বারের মতো ঈদুল আজহা উদযাপন করেছেন ভূখন্ডের বাসিন্দারা। ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে মানবিক সংকট, অনিশ্চয়তা ও গভীর বেদনার মধ্য দিয়ে ঈদ পালন করেন তারা।
আল জাজিরা জানায়, দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে কিছু যুবক ও শিশুকে ঈদের নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আহত কিছু ফিলিস্তিনি শিশু কাতারের রাজধানী দোহায় ঈদের নামাজ আদায় করেছে। ফিলিস্তিনি চিত্র সাংবাদিক বিলাল খালেদ ইনস্টাগ্রামে এক ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দোহার আল-থুমামা কমপ্লেক্সে কয়েক ডজন শিশুকে ঈদের নামাজে অংশ নিতে দেখা যায়।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা অব্যাহত রয়েছে। দক্ষিণ গাজায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে সেনাবাহিনীর গুলিতে।
শুক্রবার সকালে খান ইউনিস ছাড়াও মধ্য গাজার নুসাইরাত শরণার্থী শিবির এবং গাজা শহরের পূর্বাঞ্চল তুফাহ পাড়ায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় বহু মানুষ হতাহত হয়েছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।