
বিডিজেন ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির উত্তরে বুশল্যান্ডে রাতে দাবানল নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করার সময় একটি গাছ পড়ে আঘাত করলে এক অগ্নিনির্বাপক কর্মী নিহত হয়েছেন, আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
জরুরি কর্মীরা সিডনি থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৪ মাইল) উত্তরে গ্রামীণ শহর বুলাডেলার কাছের বুশল্যান্ডে ছুটে যান—খবর আসে একজন মানুষের ওপর গাছ পড়ে গেছে। ৫৯ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বলে কর্মকর্তারা জানান।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ বলেন, “এই ভয়াবহ খবর পাওয়ার পর জরুরি পরিষেবা কর্মীরা ঘরবাড়ি ও পরিবার রক্ষায় কাজ করার সময় যেসব ঝুঁকির মুখোমুখি হন, তা এক বিষণ্ন স্মারক।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রতিদিনই সেই বীরত্বকে সম্মান জানাই।”
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যজুড়ে ৫০টির বেশি দাবানল জ্বলছিল। সপ্তাহান্তে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া এই আগুন সিডনির ঠিক উত্তরে অবস্থিত প্রায় ৩ লাখ ৫০ হাজার মানুষের বাসস্থান সেন্ট্রাল কোস্ট অঞ্চলে ১৬টি বাড়ি ধ্বংস করে দেয়।
কুলেওয়ং শহরের বাসিন্দা রুশেল ডাউস্ট বলেন, আগুন বাড়ির দিকে এগিয়ে এলে তিনি ও তার স্বামী সেটি রক্ষা করার চেষ্টা করেন। “ও খালি পায়ে ওপরে উঠে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে, বারবার চেষ্টা করছে, আর আমি চিৎকার করছি নিচে নেমে আসতে,” অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনকে বলেন ডাউস্ট।
“সবকিছুই সেখানে ছিল—ওর দাদীর জিনিসপত্র, মায়ের জিনিস, আমার সব—সবকিছু, সবই শেষ, পুরোটা,” যোগ করেন ডাউস্ট।
রাতে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় সতর্কতার মাত্রা কমিয়ে ‘পরামর্শ’ স্তরে আনা হয়েছে, যা বিপদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্তর।
তাসমানিয়া দ্বীপের রাজধানী হোবার্টের প্রায় ১৫০ কিলোমিটার (৯৩ মাইল) উত্তর-পূর্বে ডলফিন স্যান্ডসে ৭০০ হেক্টর (১,৭২৯ একর) এলাকায় জ্বলতে থাকা আগুন ১৯টি বাড়ি ধ্বংস করেছে এবং ৪০টি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তবে পরিস্থিতি এখনও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বাসিন্দাদের ফিরে না যেতে সতর্ক করা হয়েছে।
ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার গ্রীষ্মকালে উচ্চ ঝুঁকির দাবানল মৌসুমের বিষয়ে কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে। কয়েকটি তুলনামূলক শান্ত বছরের পর এবার দেশের বৃহৎ অংশে চরম গরমের সম্ভাবনা বেড়েছে।
নিউ সাউথ ওয়েলস অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে দাবানলপ্রবণ অঞ্চলগুলোর একটি। কিছু বিশেষজ্ঞের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন এই ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলছে। ২০১৯–২০ সালের অস্ট্রেলিয়ার “ব্ল্যাক সামার” দাবানলে তুরস্কের সমান এলাকা পুড়ে যায় এবং ৩৩ জনের মৃত্যু হয়।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির উত্তরে বুশল্যান্ডে রাতে দাবানল নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করার সময় একটি গাছ পড়ে আঘাত করলে এক অগ্নিনির্বাপক কর্মী নিহত হয়েছেন, আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
জরুরি কর্মীরা সিডনি থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৪ মাইল) উত্তরে গ্রামীণ শহর বুলাডেলার কাছের বুশল্যান্ডে ছুটে যান—খবর আসে একজন মানুষের ওপর গাছ পড়ে গেছে। ৫৯ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বলে কর্মকর্তারা জানান।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ বলেন, “এই ভয়াবহ খবর পাওয়ার পর জরুরি পরিষেবা কর্মীরা ঘরবাড়ি ও পরিবার রক্ষায় কাজ করার সময় যেসব ঝুঁকির মুখোমুখি হন, তা এক বিষণ্ন স্মারক।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রতিদিনই সেই বীরত্বকে সম্মান জানাই।”
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যজুড়ে ৫০টির বেশি দাবানল জ্বলছিল। সপ্তাহান্তে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া এই আগুন সিডনির ঠিক উত্তরে অবস্থিত প্রায় ৩ লাখ ৫০ হাজার মানুষের বাসস্থান সেন্ট্রাল কোস্ট অঞ্চলে ১৬টি বাড়ি ধ্বংস করে দেয়।
কুলেওয়ং শহরের বাসিন্দা রুশেল ডাউস্ট বলেন, আগুন বাড়ির দিকে এগিয়ে এলে তিনি ও তার স্বামী সেটি রক্ষা করার চেষ্টা করেন। “ও খালি পায়ে ওপরে উঠে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে, বারবার চেষ্টা করছে, আর আমি চিৎকার করছি নিচে নেমে আসতে,” অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনকে বলেন ডাউস্ট।
“সবকিছুই সেখানে ছিল—ওর দাদীর জিনিসপত্র, মায়ের জিনিস, আমার সব—সবকিছু, সবই শেষ, পুরোটা,” যোগ করেন ডাউস্ট।
রাতে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় সতর্কতার মাত্রা কমিয়ে ‘পরামর্শ’ স্তরে আনা হয়েছে, যা বিপদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্তর।
তাসমানিয়া দ্বীপের রাজধানী হোবার্টের প্রায় ১৫০ কিলোমিটার (৯৩ মাইল) উত্তর-পূর্বে ডলফিন স্যান্ডসে ৭০০ হেক্টর (১,৭২৯ একর) এলাকায় জ্বলতে থাকা আগুন ১৯টি বাড়ি ধ্বংস করেছে এবং ৪০টি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তবে পরিস্থিতি এখনও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বাসিন্দাদের ফিরে না যেতে সতর্ক করা হয়েছে।
ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার গ্রীষ্মকালে উচ্চ ঝুঁকির দাবানল মৌসুমের বিষয়ে কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে। কয়েকটি তুলনামূলক শান্ত বছরের পর এবার দেশের বৃহৎ অংশে চরম গরমের সম্ভাবনা বেড়েছে।
নিউ সাউথ ওয়েলস অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে দাবানলপ্রবণ অঞ্চলগুলোর একটি। কিছু বিশেষজ্ঞের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন এই ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলছে। ২০১৯–২০ সালের অস্ট্রেলিয়ার “ব্ল্যাক সামার” দাবানলে তুরস্কের সমান এলাকা পুড়ে যায় এবং ৩৩ জনের মৃত্যু হয়।
রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী ও তাদের দোসররা পরিকল্পিতভাবে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে, যার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করা।
সান ফ্রান্সিসকোতে এক সংবাদ সম্মেলনে বোন্টা বলেন, "কোনো প্রেসিডেন্ট প্রশাসন অভিবাসন আইন পুনরায় লিখতে পারে না। কোনো প্রেসিডেন্ট সরকারের সমান ক্ষমতাসম্পন্ন শাখা কংগ্রেসকে উপেক্ষা করতে পারেন না, সংবিধানকে উপেক্ষা করতে পারেন না, কিংবা আইনকেও অবজ্ঞা করতে পারেন না।"
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজের একজন মুখপাত্র বলেছেন, “আমরা বন্দাই বিচে নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। আশপাশের লোকজনকে নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করছি।”
গত শুক্রবার ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ওই বাংলাদেশিরা জোহানেসবার্গের ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। আগমনের পর যাত্রীদের তথ্য ও চলাচলের ধরন বিশ্লেষণ করে বিএমএ কর্মকর্তারা তাদের আচরণকে সন্দেহজনক হিসেবে চিহ্নিত করেন।