বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের চেরাসে বিশেষ অভিযান চালিয়ে মানবপাচারকারী চক্রের সন্ধান পেয়েছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
বার্তা সংস্থা ইউএনবি এ খবন দিয়েছে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন দেশটির অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান।
তিনি জানান, দুই সপ্তাহের গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে কুয়ালালামপুর চেরাসের তিনটি এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এই অভিযান চালিয়ে ১১ জন বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।
মানবপাচার চক্রের নেতৃত্বে তিনজন বাংলাদেশি জড়িত ছিলেন বলে জানা গেছে।
মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষ তিনটি স্থানে একটি সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করেছে। এতে ৩৫ থেকে ৩৮ বছর বয়সী তিনজন প্রাথমিক সন্দেহভাজন এবং একজনের সঙ্গে থাকা ৩২ বছর বয়সী এক বাংলাদেশি নারীকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান ৩০ থেকে ৩৮ বছর বয়সী ১১ বাংলাদেশিকে সফলভাবে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই ব্যক্তিরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আর্থিক লাভের আশায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়েছিল। আমাদের অভিযানের মাধ্যমে ১৭টি বাংলাদেশি পাসপোর্ট, ২০টি মোবাইল ফোন, নগদ ৮০০ রিঙ্গিত, ৮০০ ইউএস ডলার এবং ২টি গাড়ি জব্দ করা হয়।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, চক্রটি পাসপোর্ট, ভিসা ও বিমানের টিকিটের সব ব্যবস্থা করে বাংলাদেশিদের পর্যটক হিসেবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করাত।
ভুক্তভোগীরা বর্তমানে অভিবাসন বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। আরও তদন্তের অপেক্ষায় রয়েছে।
কর্তৃপক্ষ ধারণা করছে, সিন্ডিকেটটি একটি অত্যন্ত সংগঠিত নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছিল যা আর্থিক লাভের জন্য দুর্বল ব্যক্তিদের ফাঁদে ফেলেছিল।
দাতুক জাকারিয়া শাবান জানান, চক্রটি মানবপাচারের সাথে জড়িত ছিল। কাজের লোভ দেখিয়ে তারা বাংলাদেশিদের মালয়েশিয়ায় আনত। এজন্য তারা প্রত্যেকের কাছ থেকে ২০ হাজার রিঙ্গিত আদায় করত।
মানবপাচার মোকাবিলা এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য বিভাগের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন দাতুক জাকারিয়া।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের চেরাসে বিশেষ অভিযান চালিয়ে মানবপাচারকারী চক্রের সন্ধান পেয়েছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
বার্তা সংস্থা ইউএনবি এ খবন দিয়েছে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন দেশটির অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান।
তিনি জানান, দুই সপ্তাহের গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে কুয়ালালামপুর চেরাসের তিনটি এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এই অভিযান চালিয়ে ১১ জন বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।
মানবপাচার চক্রের নেতৃত্বে তিনজন বাংলাদেশি জড়িত ছিলেন বলে জানা গেছে।
মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষ তিনটি স্থানে একটি সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করেছে। এতে ৩৫ থেকে ৩৮ বছর বয়সী তিনজন প্রাথমিক সন্দেহভাজন এবং একজনের সঙ্গে থাকা ৩২ বছর বয়সী এক বাংলাদেশি নারীকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান ৩০ থেকে ৩৮ বছর বয়সী ১১ বাংলাদেশিকে সফলভাবে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই ব্যক্তিরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আর্থিক লাভের আশায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়েছিল। আমাদের অভিযানের মাধ্যমে ১৭টি বাংলাদেশি পাসপোর্ট, ২০টি মোবাইল ফোন, নগদ ৮০০ রিঙ্গিত, ৮০০ ইউএস ডলার এবং ২টি গাড়ি জব্দ করা হয়।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, চক্রটি পাসপোর্ট, ভিসা ও বিমানের টিকিটের সব ব্যবস্থা করে বাংলাদেশিদের পর্যটক হিসেবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করাত।
ভুক্তভোগীরা বর্তমানে অভিবাসন বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। আরও তদন্তের অপেক্ষায় রয়েছে।
কর্তৃপক্ষ ধারণা করছে, সিন্ডিকেটটি একটি অত্যন্ত সংগঠিত নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছিল যা আর্থিক লাভের জন্য দুর্বল ব্যক্তিদের ফাঁদে ফেলেছিল।
দাতুক জাকারিয়া শাবান জানান, চক্রটি মানবপাচারের সাথে জড়িত ছিল। কাজের লোভ দেখিয়ে তারা বাংলাদেশিদের মালয়েশিয়ায় আনত। এজন্য তারা প্রত্যেকের কাছ থেকে ২০ হাজার রিঙ্গিত আদায় করত।
মানবপাচার মোকাবিলা এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য বিভাগের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন দাতুক জাকারিয়া।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।